Friday, March 30, 2012

রুহি

আমি রুহি । ১৭ ডিসেম্বর ২০১০, আমি তখন মাত্র ১ম বর্ষ অনার্স পরিক্ষা শেষ করে ২য় বষে উঠেছি। সে দিনটি আমার কাছে চির স্মরণীয় হয়ে থাকবে। কারণ একটি ঘটনা ঘটেছে উত্তরায়। আমি তখন থাকতাম ধানমন্ডিতে। আর পড়তাম লোকপ্রশাসন বিভাগে। আমার খুব ভালো বন্ধু নাম ফাহিম, হাসিবুর রহমান ফাহিম তার পুরো নাম। তার জন্ম আমেরিকায়, সেই সুবাদে সে মার্কিন নাগরিক, সে আমাদের সাথে পড়ত এইচ এস সি থেকে। তার সাথে আমার খুব ঘনিষ্ঠতা ছিল। তার মানে এই নয় যে তার সাথে আমার কোন প্রেমের সম্পর্ক ছিল। সে ছিল খুব ভদ্র প্রকৃতির একটা ছেলে। তাই আমি তাকে খুবই বিশ্বাস করতাম।

আমাকে নিয়ে গেল বিশাল একটি দুতলা বাড়িতে। আর তা ছিল বেশ বড় ও খুব সুন্দর আর পরিপাটি করে সাজানো অনেক গুলি কক্ষ। ফহিম আমাকে বুঝাল এখানে তোমার কোন ক্ষতি করবে না, তবে তুমি খুব ধৈর্য্য ধরে থাকবে। আমি ভাবলাম ব্যাপারটা কি! তাই একটু বুঝার চেষ্টা করলাম। হাটতে হাটতে দেখি একটা কক্ষে প্রায় বিশ বা পচিশজন লোক বসে আছে। সামনে জজ বসা এমন সময় শোনা গেল! অর্ডার, অর্ডার… সবাই নিরবতা পালন করুন। এখনই আামি রায় পড়ছি। আসামীর কাটগড়ায় দাড়ানো ছয় জন আসামীর অপরাধ প্রমাণিত হওয়ায় তাদেরকে তিন মাসের সশ্রম কারাদন্ড প্রদান করা হলো, ও এক লক্ষ টাকা অর্থ দন্ডে দন্ডিত করা হলো। কিন্তু আসামীরা নারী হবার কারণে তিন মাসের স্থানে এক মাসের নগ্ন দন্ডে দন্ডিত করা হলো এবং উক্ত টাকা অনাদায়ে তাদের প্রত্যেককে অত্র আদালতের আসামীর কাটগড়া হতে তাদের শরীরের সকল বস্ত্র হরণপূর্বক তাদের নিম্নাঙ্গের সম্মখভাগে তথা তাদের হেডমে এক ভঙ্গটা দিয়ে দড়ি বেধে সবার সম্মুখে দড়ি ধরে টেনে টেনে নেবার জন্য নির্দেশ দেয়া হলো। আমি তো রায় শোনে হতোবাক হয়ে গেলাম। তার মধ্যে আমি রায়ের একটা শব্দ ঠিক চিনতে পারলাম না, তাই একজনকে জিজ্ঞাস করলাম ভাই হেডম কি? তখন লোকটি আমার দিকে তাকিয়ে হাসতে হাসতে বল্ল আপু আপনার পায়জামাটা একটু খুলোন দেখাচ্ছি। আমার তো মেজাজ খারাপ হয়ে গেল আর আমি সাথে সাথে বল্লাম এটা কেমন ভদ্রতা? তখন লোকটি বলল তাহলে আসামীদের সামনে যান তবেই বুথতে পারবেন। আমি আর কোন কথা না বলে কাটগড়ার সামনে চলে গেলাম। সেখানে একজন যুবককে বললাম, যদি কিছু মনে না করেন আপনাকে কি একটা প্রশ্ন করতে পারি? যুবকটি বলল হ্যা অবশ্যই, কি বলুল? ভাই হেডম কি? যুবকটি তখন নিচের দিকে তাকিয়ে বলল, আপনাকে কিভাবে যে বলি, হেডম হলো মহিলাদের যোনির ভিতরে থাকে, যা দিয়ে মহিলাদের প্রস্রাব বেরহয়। আমি তো শোনে লজ্জায় লাল হয়ে গেলাম। তারপর এখান থেকে সরে গেলাম। তারপর কিছুক্ষন পরে সেখানে মেয়েদের চিৎকার আর কান্নার শব্দ শোনে কাছে আসলাম। সেখানে যা দেখলাম তাতে তো আমি আরো বিস্মত হলাম। কাঠগড়ায় দাড়ানো পাচটি মেয়ে বোরকা ও নেকাব লাগিয়ে আছে। সামনে উপস্থিত আছে প্রায় ৪০/৫০ জন পুরুষ লোক। তখন একজন লোক এল আর বলল আপু আপনার নেকাব খুলুন, মেয়েটি দাড়িয়ে আছে। তা দেখে সে আবার বলল। এর পরও যখন তারা তা করল না। তখন আরো পাচ থেকে সাত জন লোক এল। আর আবার বলল, তারপর তারা তাদের গা থেকে এক এক করে সকল জামা খুলে নিচ্ছে। বোরকা আর ওড়না নেবার পর অনেকটা জোর করে তাদের দেহ থেকে কামিজ বা জামা খুলে নিল। কিন্তু যখন তারা আর পায়জামা খুলতে দিচ্ছিল না তখন লোকগুলি জোর করে তাদের পায়জামা টেনে হিচড়ে ছিড়ে ফেলল। আমি লক্ষ্য করলাম মেয়েরা নিজেদের সম্মান বাচাতে অনেক যুদ্ধ করল। কিন্তু শেষ পর্যন্ত পারল না। দেখলাম, কাটগাড়ায় দাড়ানো ঐ ছয় জন মহিলাদের সম্পূর্ণ উলঙ্গ করে ফেলেছে। এবার মেয়েরা তাদের লজ্জাস্থান ঢাকার জন্য মাটিতে বসে পড়ল। তার পর এক এক জন মেয়েদেরকে ছয় থেকে সাতজন পুরুষ শক্ত করে মাটির সাথে চেপে ধরেছে। আরো দুইজন পুরুষ এসে ঐ মেয়েদের দুই পা ধরে দুই পাশে টেনে ফাক করে ধরেছে। আমি দেখলাম মেয়েদের যোনিগুলিকে হা করিয়ে রেখে কি যেন দেখছে। তখন সেখানে দাড়ানো একজনকে জিজ্ঞাস করলাম, এইযে ভাই যদি কিছু মনে না করেন তাহলে একটা প্রশ্ন করি? লোকটি বল্ল, জি করুন। এই যে লোকগুলি মেয়েদের যোনি পথে কি খোজতেছে? লোকটি বলল আপনি তো মেয়ে মানুষ আপনাকে কিভাবে যে বলি, আমি বললাম কোন সমস্যা নেই আপনি নির্ভাবনায় বলুন। ঐ লোক গুলি মেয়েদের দুই পা ফাক করে ভঙ্গটা বাধার জন্য হেডম দেখছে। আমি বললাম ভাই ভঙ্গটা কি? লোকটি বলল, মেয়েদের হেডমে বাধার জন্য বিশেষ ধরনের আংটা। আর তখন একজন অফিসার বলছে সবগুলি হেডম বেধে ফেলো। যখন পুরুষ গুলি মেয়েদের ধরে ধরে ভঙ্গটা বাধতে লাগল তখন সব মেয়েদের আর্তচিৎকারে আকাশ ভারী হয়ে গেল। তখন অনেক মেয়ে ভয়ে প্রস্রাব করে দিয়েছে। আর সবাই দাড়িয়ে দাড়িয়ে তা দেখছে আর হাসছে। একটা ছেলে দাড়িয়ে দাড়িয়ে বলছে সবচেছে সুন্দর মেয়েটার প্রস্রাব করাটা দেখলাম না। আবার অফিসার বলল এই নেংটা মেয়েদেরকে সবার সামনে গরুর মতো দড়ি দিয়ে টেনে টেনে নিয়ে যাও। একজন বলছে একটু আগেও আমরা মেয়েগুলির চেহারা বা মুখ যেখানে দেখতে পারলাম না, সেখানে এখন সবাই উলঙ্গ। তারপর যখন সকল মেয়েদের হেডমে ভঙ্গটা বেধে সবার সামনে দিয়ে হাটিয়ে হাটিয়ে নিয়ে যাচ্ছে তখন তা দেখে আমার কাছে দারুন লজ্জা লাগছে। চিন্তা করলে অবাক লাগে, একটু আগেও যে সকল মেয়েদের বোরকা পরনে ছিল, তাই তাদের শূধু দুই চোখ ছাড়া আর কিছুই দেখা যায় নি, এখন তাদেরকে নেংটা করে, সবার সামনে তাদের লজ্জাস্থানে একটা নোলক লাগিয়ে দড়ি বেধে টেনে টেনে নিয়ে যাচ্ছে। আর মেয়েরা লজ্জায় মাথা নিচু করে হেটে যাচ্ছে। পিছন থেকে একজন বলছে, আরে বাহ, বোরকা ওলা মেয়েদের দুধ, বগলের পশম, নাভি, বাল আর বোধা সবই তো দেখা হয়েগেল। আর কি চাই। শুধু খেতে পারলাম না। তারপর এখান থেকে চলে এলাম অন্য একটা রোমে। সেখানে প্রথমে তিনজন লোক এসে আমাকে নিয়ে গেল আর কিছু মেকআপ করিয়ে দিয়ে একটি কাচের রোমের মধ্যে রাখল। আমি এদিক সেদিক তাকালাম, দেখলাম বিভিন্ন লোক আমাকে দেখছে আর আমার সামনে বসা একটি লোকের সাথে দরকষাকষি করছে। আমি ব্যাপারটা ঠিক বুঝতে পারলাম না। হঠাৎ আমার সামনে রাখা একটি লিফলেটের দিকে আমার নজর আটকে গেল। সেখানে লেখা “নতুন নতুন নতুন। নাম আনিলা খানম রুহি, মূল্য তালিকা –

০১. স্তন খাওয়া ঃ = ২,৫০০/-
০২. নাভি চোষা ও চাটা ঃ = ১,০০০/-
০৩. যোনি খাওয়া, চোষা ও চাটা ঃ = ৩,৫০০/-
০৪. প্রস্রাব পান করা ঃ = ১,৫০০/-
০৫. ঋতুস্রাব পান করা ঃ = ৪,০০০/-
০৬. যোনি + প্রস্রাব চোষা ও পান করা ঃ = ৪,৫০০/-
০৭. যোনি + প্রস্রাব + ঋতুস্রাব চোষা ও পান করা ঃ =৭,৫০০/-
০৮. পাছা খাওয়া, চোষা ও চাটা ঃ = ৩,০০০/-
০৯. মল খাওয় ঃ = ২,০০০
১০. পাছা + মল খাওয়া, চোষা ও চাটা ঃ = ৪,৫০০/-
১১. যোনি থেকে নির্গত প্রতি ফোটা যৌন রস ঃ = ৫,০০০/-
১২. সম্পূর্ণ দেহ একত্রে ঃ (স্তন+নাভি+যোনি+প্রস্
রাব+ঋতুস্রাব+পাছা+মল+
বোনাস = নারী যোনি থেকে নির্গত যৌন রস) = ১৭,০০০/-

১৩. চোখের পানি, নাকের পানি, মুখের লালা ও ঘাম পান করা ঃ = একদম ফ্রি।
বিশেষ অফার : মেয়েটি এখন ঋতুবর্তী।
অথচ আমি তখন ঋতুবর্তী ছিলাম না। এই লিফলেট পড়ার পর আমার হাত পা একেবারে হীম শীতল হয়েগেছে। আমি তো তখন ঘাবড়ে গেলাম। আর এটা পড়ার পর কার না শীহরণ জাগবে। হঠাৎ এক লোক এলো আর কোন রকমের দাম দর না করে ১২ নম্বর টি পছন্দ করল। তখন দুই জন বদ্রলোকটিকে বল্ল আপনি টেবিলে বসুন আমরা আপনার খাবার তৈরী করে আনছি। তখন আমার খুবই ভয় হলো, আমি ভাবলাম ওরা বুঝি আমাকে মেরে ফেলবে আর কেটে টুকরো টুকরো করে আমাকে খাবে। তারপর দুটি লোক এল আমার সামনে, আর বল্ল আপু, আপনি চলুন আমাদের সাথে রান্না ঘরে। আমি তো ভয়ে তাদের সাথে না যাবার জন্য টেবিলে আকড়ে ধরে আছি। কিন্তু দুজন পুরুষের সাথে শক্তিতে আমি হেরে গেলাম আর তারা আমাকে জোর করে তুলে নিয়ে গেল। আর আমি ভয়ে কেদে ফেল্লাম। কিন্তু কেউ আমাকে সাহায্য করতে এল না।
কিন্তু আমাকে তাদের রান্না ঘরে নিয়ে যাবার পর সব খুলে বল্ল। প্রথমে আমাকে একটি সোফায় বসাল। তারপর একজন লোক এসে বল্ল। এখানে আপনি কোন ভয় পাবেন না। কিন্তু আপনি ভয় করার ভান করবেন। আমি প্রশ্ন করলাম কিন্তু মানুষ হয়ে কিভাবে নারীদের মল, মুত্র খাবে, তাছাড়া কিভাবে একজন পুরুষ লোক মেয়েদের ঋতুস্রাব খাবে?
তখন ম্যনেজার হাসতে হাসতে বলল, আপু আপনি ভয় পাবেন না, আসলে সকল পুরুষরাই নারী জাতিকে ভোগ করতে চায় বিভিন্ন ভাবে। তাই যে কোন পুরুষ লোকই যে কোন নারী বা মেয়ের শরীরের সব কিছুই ইচ্ছা করলেই খেতে পারে। আর তাতে তারা নিজেদেরকে আরো বেশী ভাগ্যবান মনে করে। তারপরও এখানে কোন পুরুষ আপরনার সত্যিকারের মল, মুত্র বা ঋতুস্রাব খাবে না। এটা তো আমরা সজাবো মাত্র, তাই আপনাকে দেখতে অনেকটা মনে হবে ঋতুবর্তী নারী এবং আপনার মলমুত্র তো আমরা বিভিন্ন রকমের মজার মজার খাবারের আইটেম দিয়ে সাজাবো। আর যেহেতু তারা আপনার যোনি, পাছা বা মলদ্বারে জিহ্বা দিবে আর তা চোষবে ও চাটবে তাই আমরা প্রথমে আপনার যোনি, পাছা বা মলদ্বার, নাভী, বগল ও স্তন খুব ভালো ভাবে পরিষ্কার করে দিবো। তাই তারা নির্ভাবনায় আপনার নিুাঙ্গ বা লজ্জাস্থান চাটতে, চোষতে ও খেতে পারবে। তবে হ্যা তারা আপনার মল-মুত্র ও ঋতুস্রাব খাবার ভান করবে যা সাধারণ দৃষ্টিতে দেখে মনে লোকটি আপনার যোনি বা পাছা থেকে দারুন মজার কিছু রের করে খাচ্ছে আর আপনিও অভিনয় করবেন এরকম যে তারা জোর করে আপনার যোনি ও পাছা থেকে সব কিছু খেয়ে ফেলছে তাই আপনি খুবই কষ্ট পাচ্ছেন। কারণ কেউ নিশ্চয়ই চাইবে না যে তাকে মানুষ খেয়ে ফেলুক, হউক সে নারী বা অন্য কোন প্রানী। তবে হ্যা তারা আপনার স্তন, নাভি, যোনি পথ আর মলদ্বারে দাত বা জিহবা দিয়ে চাটবে। বিনিময়ে আপনি পাবেন ১০,০০০ (দশ হাজার) টাকা। তার জন্য আপনাকে সর্বোচ্চ ৩০ মিনিট অভিনয় করতে হবে।
আমি প্রশ্ন করলাম মাত্র ত্রিশ মিনিটে এত টাকা আমি পাবো?
ম্যনেজার : হ্যা।
আমি কিছুই বুঝতে পারলাম না আর না বুঝেই প্রশ্ন করলাম আমাকে এখন কি করতে হবে।
ম্যনেজার : (খুব বিনয় ও ভদ্রতার সাথে বল্ল) আপু আপনি যদি রাজি থাকেন, তবে আমরা আপনার শরীরের সকল জামা-কাপড় খুলে ফেলবো। আর আমরা আপনার অনুমতি সাপেক্ষে আপনাকে সম্পূর্ণ উলঙ্গ করে একটি বড় প্লেটে রেখে বেধে ফেলবো। আপনার যাতে কোন প্রকার কষ্ট না হয় তার ভিত্তিতে আপনার হাত, পা, পিছন দিক থেকে বেধে দিবো।
কিন্তু আমি তাতে রাজি হতে চাইলাম না,
ম্যনেজার : আপনি যদি রাজি না হন তবে আমরা আপনাকে কিছুই করবো না। তবে যদি রাজি হয়ে যান তাহলে এখন থেকে মাত্র ত্রিশ মিনিট পরে আপনি দশ হাজার টাকার মালিক হয়ে যাবেন। এবার আপনি বলুন কি করবেন।
আমি তখন ভেবে ভেবে ইতস্তত হয়ে রাজি হয়ে গেলাম। তখনও ঐ কক্ষে নুন্যতম ১০ থেকে ১৫ জন পুরুষ উপস্থিত ছিল। আমি তাদের একটি বন্ডে সই করলাম আর তারা আমাকে নগদ দশ হাজার টাকা হাতে দিয়ে দিল। এর পর তারা আমাকে বিভিন্ন রকমের মজাদার ওরেঞ্জ জুস, মেংগ জুস অল্প অল্প করে এক লিটার খাওয়াল। পিছন থেকে একটি লোক বলে উঠল, কি দারুন ব্যবসা, মাত্র ২৫০ টাকার জুস মাত্র ১৫ থেকে ২৫ মিনিটে ১,৫০০ টাকায় রুপান্তরিত হবে। আমি তার কথার কোন মানেই বুঝলাম না। আর তাই তাকে জিজ্ঞাসা করলাম, এ কথার মানে কি ভাই?
ম্যনেজার : আপনাকে যে জুস আমরা খাইয়েছি তা, আপনার পেটে যাবার পর প্রথমে গরম হবে, তারপর তা ছেকে পরিষ্কার স্বচ্ছ পানির মতো হবে, আর তারপর পরিমাণ মতো কিছু লবন মিশিয়ে সচ্ছ করে বের হয়ে যাবে।
আমি বল্লাম তার মানে।
ম্যনেজার : তারমানে হচ্ছে এক লিটার জুস খেলে আপনি হাফ লিটার প্রস্রাব করবেন। আর আপনার হাফ লিটার প্রস্রাবের দাম হলো ১,৫০০ টাকা। লোকটির কথা শোনে আমি লজ্জায় লাল হয়ে গেলাম, মাথা নিচু করে নিচের দিকে তাকিয়ে রইলাম।
তারপর ম্যানেজারকে প্রশ্ন করলাম, উনি যা বলল তাকি ঠিক?
ম্যনেজার : কোনটা?
ঐ যে বলল, লোকেরা কি আমর প্রস্রাব খাবে? কিন্তু কিভাবে তা সম্ভব?
ম্যনেজার : আরে আপু আপনি কেন বুঝতেছেন না, পুরুষলোকেরা নারীদেরকে বিভিন্ন ভাবে ভোগ করতে চায়। এখানে যারা আসে তারা তো আপনাদেরকে একজন সাধারণ মানুষ মনে করে না, তারা তো আপনাদেরকে কেবল তাদের খাবার মনে করে। আর এ জন্য যদি এখানে কোন মেয়েকে জবাইও করা হয় তখন তারা তার রক্ত থেকে শুরু করে পেটের নাড়ী-বুড়িসহ সবই খেতে চাইত।
এটা অসম্ভব!
ম্যনেজার : না আপু এটাও সম্ভব। যদি বিশ্বাস না হয়, তাহলে আপনাকে যখন আমরা খবার হিসাবে পরিবেশন করবো তখন আপনি তার কাছে একটু অনুমতি নিবেন এই বলে যে, আপনি একটু প্রস্রাব করবেন। তখন দেখবেন কাস্টমার আপনাকে কি বলে।
আমি আর কোন কথা না বলে লজ্জায় মাথা নিচু করে বসে রইলাম।
ম্যনেজার : (আমাকে দেখে বল্ল) আপু আপনি এত লাজুক মেয়ে, এখানে এলেন কিভাবে? আপনি ভাববেন না সব ঠিক হয়ে যাবে। কিছুক্ষণ পর আরেকজন লোক এল, আর আমাকে বল্ল আপু আমি কি আপনার ওড়না খোলে নিতে পারি? আমি শুধু মাথা নাড়ালাম, তারপর সে এক এক করে সে আমার ওড়না, কামিজ, শেমিজ খুলে নিল। তারপর আমাকে নিয়ে গেল একটি বড় প্লেটের কাছে। সেখানে এবার তারা আমার হাত দুটি মাথার পিছনে আলতো করে বেধে দিল। হঠাৎ আমার মনে হলো গত দুই মাসের মধ্যে আমার বগলে পশম ফেলতে মোটেও সময় পাই নি তাই তা অনেক বড় হয়ে গেছে আর খুবই ঘন পশম আমার বগলে দেখা যাচ্ছে। আর তাই আমি কিছুটা বিব্রত বোধ করছি, আর ভাবছি কেউ হয়ত আমার এটা দেখবে না বা খেয়াল করবে না। এমন সময় একজন লোক আমার কাছে এসে আমাকে দেখে বল্ল, আরে বাহ, আপুটির বগলের পশম তো বেশ সুন্দর আর খুবই ঘন! সত্যিই দারুন লাগছে পশম গুলি। এ কথা শুনে আমি লজ্জায় চোখ বন্ধ করে রইলাম, আর মনে মনে ভাবলাম কেন যে এসব কথায় আমি রাজি হয়ে গেলাম। এখন শুধু আমার উপর খুব রাগ লাগছে। এবার আরেকজন এল আর সে আমার ব্রা, পায়জামা আর পেন্টি খুলে নিল। আমাকে সম্পূর্ণ উলঙ্গ করে প্লেটে চিত করে সুয়ে দিল। এত গুলো পুরুষের সামনে নিজেকে নগ্ন দেহে খুবই বিব্রত লাগছিল। তখন অন্য একজন এসে বগলের পশম আলতো করে টানতে টানতে বল্ল সত্যই তো বেশ রেশমি পশম। আমার আরো বেশি লজ্জা করছে। এবার তারা আমার পা দুটি দুই দিকে ফাক করে থালার সাথে এমন ভাবে বেধে দিল যে আমার যোনি সম্পূর্ণ হা করে রইল। তারা বহু দুর থেকেও আমার যোনির ভিতরের লাল ভেজা অংশ পর্যন্ত দেখতে পারছে। আমি তো লজ্ঝায় খুব খারাপ লাগতেছে, তাই কারো দিকে না তাকিয়ে চোখ দুটি বন্ধ করে আছি। আর তাই একটু তন্দ্রা ভাব লাগছিল, তাই আমি আর চোখ খুল্লাম না এভাবেই পড়ে রইলাম। হঠাৎ শুনি একজন জোরে চিৎকার করে ডাকছে, আর বলছে হেই মিলন, হেই পিন্টু দেখ দেখ মেয়েটার হেডম কত লম্বা। আমি তো সাথে সাথে চোখ খুলে দেখি তিন চার জন এসে আমার নগ্ন যোনিতে খুব কাছ থেকে কি যেন দেখছে আর বলছে বা রেহ, দারুন হেডম তো আপুটার। আমি তার পর সাথে সাথে পা দুটি মিশিয়ে দিতে চ্ইালাম কিন্তু পারলাম না কারণ আমার পা দুটি বাধা ছিল। তারপর তারা একে একে দেখে চলে গেল। আর একজন আমার প্লেইটা সাজাচ্ছে, আমি তাকে কাছে ডাকলাম আর জিজ্ঞাস করলাম, ভাই শোনেন, “হেডম আবার কি?” সে মৃদু হাসতে হাসতে বল্ল আপা, যেটা দিয়ে আপনি বা মেয়েরা প্রস্রাব করে। মানে শুদ্ধ বাংলায় বলে মুত্র নালি বা যোনি পথ। আমি বল্লাম, তো আমার কি কোন সমস্যা? সে বল্ল, না আপা সমস্যা নয়, বরং সুবিধা। আমি বল্লাম তার মানে? তখন তার উত্তর শোনে আমি আশচর্য হলাম। আর মনে মনে ভাবলাম মেয়েদেরকে নিয়ে কি অদ্ভুত তাদের খেলা। এবার আমি প্রশ্ন করলাম আমার হেডম দেখে ম্যানেজার এত খুশি হলো কেন? উনি আপনাকে প্রদর্শনী করবে। আমি বল্লাম কিভাবে আমাকে প্রদর্শনী করবে?
সেবল্ল, প্রথমে আপনাকে খুব সুন্দর সেলয়ার কামিজ পড়িয়ে সুন্দর করে মেকআপ কারাবে। তারপর আপনাদের যার যত টুকু সম্ভব এক বা দুই লিটার বিভিন্ন ফলের জুস খাওয়ানো হবে। তারপর প্রায় এক থেকে দেড়শ পুরুয়ের সামনে আপনার মতো আরো ত্রিশ থেকে চল্লিশজন মেয়েকে নিয়ে যাওয়া হবে। সেখানে যখন একটি ঘন্টা বাজানো হবে তখন আপনার মতো সব মেয়েদের পায়জামা খুলে দেয়া হবে। আর আপনাদের কামিজ বা জামা আপনাদের নাভির উপরে বেধে দেয়া হবে। এবার আপনাদের বলা হবে এই সব পুরুষদের সামনে যে যত বেশী পরিমাণ প্রস্রাব করতে পারবে তখন ওজন করে তাদের ১০ জনকে পুরুষ্কার দেয়া হবে। তারপর যে যত দুরে প্রস্রাব করতে পারবে তাদের ১০ জনকে পুরুষ্কার দেয়া হবে। আর বিচারকরা আপনারা মেয়েদের হেডম মেপে মেপে বের করবেন কার হেডম কত বড় তখন তাদের ১০ জনকে পুরুষ্কার দেয়া হবে। এরপর সেই দশ জন মেয়ের হেডমে বা প্রস্রাবের নালিতে বিশেষ ভাবে দড়ি বেধে সবার সামনে হাটানো হবে। আমি বল্লাম এতে কি আমাদের লজ্জা লাগবে না, যে এত লোকের সামনে আপনারা আমাদের মেয়েদের যোনির মুত্র নালি বা হেডমে বেধে হাটাবেন? সে বল্ল, আপা কিযে বলেন আপনি, মেয়েরা হলো মুলত সম্পূর্ণ গোপন, তারা থাকবে সব অঙ্গ-পত্যঙ্গ ঢেকে। এখানে আমরা মেয়েদের প্রকাশ করছি, আমরা এখানে মেয়েদের সব থেকে গোপন আঙ্গের গোগন অংশ সবার কাছে প্রদর্শনী করছি। তাহলে মেয়েদের লজ্জার আর কি বাকি থাকল? আমরা আপনাদের যেভাবে প্রকাশ বা প্রদর্শনী করবো তাতে অনেক পুরুষই লজ্জায় মাথা নত করে থাকবে। মেয়েদের এত নিলর্জ্জভাবে প্রদর্শনী পৃথীবির আর কোথাও হয় না। তারপর তারা আমার পাছার সাথে মাখিয়ে কিছু হলুদ রঙের ফিরনি বা পায়েস জাতীয় খাবার গোল করে সাজিয়ে দিল যাতে মনে হয় আমি এই মাত্র পায়খানা করেছি বা আমার মল ত্যাগ হয়েছে আর আমার নগ্ন যোনিতে কিছু লাল রঙের জেলি ঢেলে লাগিয়ে দিল, যা দেখে মনে হয় আমার ঋতুস্্রাব হচ্ছে। আমি তো তাদের কান্ড কারখানা দেখে রীতিমত হতবাক। এবার সে আমার সমস্ত শরীরে মিষ্টির রস ঢেলে দিল। আর আমার স্তনের উপর কিছু দুধের সর মাখিয়ে দিল। এবার সে বল্ল আপু এবার আপনি খাবার হিসেবে সম্পূর্ণ প্রস্তুত। আমি হাসলাম আর তাকিয়ে রইলাম। এবার সে ম্যানেজারকে ডাক দিল, ম্যানেজার এসে আমাকে ভালো করে দেখল আর তাকে বল্ল, আপুর পাছার ভিতরে কিছু পায়েস ঢুকিয়ে দাও,
আমি প্রতিবাদ করলাম। বললাম এটা কেমন কথা?
ম্যনেজার: কারণ কাস্টমার তো আপুর পাছার ভিতরে চামচ ঢুকিয়ে টেনে টেনে খাবে। আমি বল্লাম এমন করবে কেন? তখন ম্যানেজার বল্লা, হায়রে আপু আপনি তো জানেন না, আগে তো কাস্টমারেরা মেয়েদের পাছার ভিতরে জিহ্বা ঢুকিয়ে আর দাত দিয়ে ঘষে ঘষে খেত। কিন্ত আমরা দেখলাম তারা মাত্রা ছাড়িয়ে যেত, কারণ তারা মেয়েদের নরম পাছা আর নরম যোনিতে কামড় বসিয়ে মেয়েদের রক্ত বের করে খেত। তারা বুঝতেই চাইত না যে এই মেয়েরা মৃত নয় এরা জীবিত। আর এরা মেয়েদের নরম যোনি চুষতে চুষতে কামড় মেরে ধরে রাখত। আর মেয়েরা ব্যাথায় লজ্জায় কান্না করে দিত। আর তারা এটা খুবই উপভোগ করতো। কিন্তু আমরা দেখলাম মেয়েদের যোনির ক্ষত শোকাতে অনেক বেশী সময় লাগত। আর তাই আমরা মানবিক কারণে মেয়েদের বিক্রি করতে পারতাম না। অথচ আগে যখন মেয়েদের ক্ষত অবস্থায়ও বিক্রি করতাম তখন লোকেরা মেয়েদের ক্ষত স্থানে বেশি করে জিহ্বা দিয়ে চাটত আর কেউ কেউ তাতে কামড় দিয়ে আবার রক্ত বের করে দিত। আর মেয়েরা প্রচন্ড ব্যাথায় কাতরাত। তাই আমরা মেয়েদের দুটি গোপন অঙ্গে পুরুষদের দাত ও জিহবা লাগাতে নিয়েধ করেছি। তবে যদি কেউ মেয়েদের দুটি গোপন অঙ্গে শুধু জিহবা দিয়ে স্বাদ ও রস উপভোগ করতে চায় তবে তাকে চার গুন বেশি দাম দিতে হবে। আসলে আপু মজার ব্যাপারটা কি জানেন? সব সময় মেয়েরা যা খুবই ঘৃণা ভরে মল-মুত্র ত্যাগ করে, এখানে আমাদের তত্তাবধানে ছেলেরা খুবই দাম দিয়ে তা কিনে খাচ্ছে। যা শুধুই তাদের মনের আনন্দ যোগায়। এখানে ছেলেটা আপনাকে খেতে থাকবে যা দেখতে মনে হবে আপনার মল বা পায়খানা, মাসিক বা ঋতুস্্রাব। কিন্তু সে মনে মনে অপেক্ষা করবে কতক্ষনে আপনি প্রস্রাব করেন। আর তাই আমরা আপনাকে প্রায় দেড় লিটার জুস পান করিয়েছি। তাই যখনই আপনার প্রস্রাব আসবে তখনই তাকে জানাবেন। আর ওই প্লেটেই প্রস্রাব করে দেবেন। সে হয়তো বিভিন্ন ভাবে আপনার প্রস্রাব করাকে উপভোগ করবে।
বিভিন্ন ভাবে উপভোগ করবে মানে?
ম্যনেজার : মানে বুঝলেন না, সেখানে আপনি দুই থেকে তিনবার প্রস্রাব করবেন আর সে কখনো আপনার যোনিতে জুসের পাইপ লাগিয়ে খাবে, আবার কখনো চামচ দিয়ে খাবে। আরার কখনো সরাসরি মুখলাগিয়ে খাবে আরকি।
আপনি এসব বলছেন কি, সে লোকটি কি আমার সব প্রস্রাবই খেয়ে ফেলবে?
ম্যনেজার : আপু আপনি তো জানেন না, আপনি যখন বলবেন আর কোন প্রস্রাব নেই, তখন সে আপনাকে আরো টাকা দেবে আর বিনিময়ে সে আপনার অনুমতি নিয়ে আলতো ভাবে আপনার তলপেটে মানে নাভির নিচ থেকে চেপে চেপে প্রস্রাব বের করে খাবে। আপনি হয়তো জানেন না, অধিকাংশ সময় আমরা মেয়েদের প্রস্রাব, পায়খানা ও ঋতুস্রাব বিভিন্ন খাবার যেমন হলুদ প্রস্রাব বানাই টেং সরবত দিয়ে, পায়খানা বানাই পায়েস দিয়ে আর মেয়েদের ঋতুস্রাব বানাই লাল রংঙের জেলি দিয়ে। আর আমরা ছেলেরা তা খুব মজা করে খায়। তবে প্রতি নিয়তই আমাদের কাছে ছেলেদের পক্ষ থেকে অনুরোধ আসে আমরা যেন তাদেরকে একবার হলেও মেয়েদের ঋতুস্রাব আর পায়খানা খেতে দেই। কিন্তু এখানেই যত বিপত্তি।
কেন বিপত্তি কেন?
ম্যানেজার : কিযে বলেন আপু আপনি? মেয়েরা ও তো মানুষ। তারা কি কখনো নিজেদের এভাবে খাবার হতে চায় নাকি?
এখানে সত্যিকারের মাসিক অবস্থায় কোন মেয়েই ছেলেদের কাছে উলঙ্গ হতে চায় না। আর তাদের ঋতুস্রাব খেতে দেয়া তো দুরের কথা। তারপরও আমরা হাল ছাড়ি না। ছেলেদের সেই আশা পূরন করার জন্য আপ্রাণ চেষ্টা করি। আর তাই আমাদের অনেক টাকা ব্যয় করতে হয়। তাছাড়া মাসিকের সময় মেয়েরা সবসময় একা থাকতে পছন্দ করে। তখন তারা তাদের সব সময় ঢেকে রাখে। কিন্তু তারপরও আমরা মেয়েদের আনেক দাম দিয়ে তাদের সত্যিকারের মাসিক ছেলেদেরকে খেতে দেই। আর তাতে অনেক সাড়া পাই। আর আমাদের অনেক লাভ ও হয়। তবে মেয়েরা যদি এ ব্যাপারে কোন আপত্তি না জানাতো তবে আমরা আরো বেশি উপকৃত হতাম।
কি অদ্ভুত ব্যাপার। আপনারা তো মেয়েদের কে সম্পূর্ণ পন্য বানিয়ে ফেলেছেন। মেয়েদেরকে আপনারা প্রাণীর মতো করে ব্যবহার করছেন। একথার জবাবে তো আমি আরো হতবাক।
ম্যনেজার : কি বলেন আপু, পশুর মতো মানে? আমরা তো প্রতি মাসের তৃতীয় মঙ্গল বারে এখানে মেয়েদের হাট বসাই।
মেয়েদের হাট মানে আবার কি?
ম্যনেজার: তার মানে হলো এখানে আমরা মেয়েদের হাট বলি, যা হচ্ছে হুবুহু গরুর হটের মতোই। অর্থাৎ গরুর হাটে যেমন বিভিন্ন রকমের গরু-ছাগল আসে, আর ক্রেতারা তাদের চাহিদা বা পছন্দ মতো গরু বা ছাগল দেখে দেখে কিনে নেয়। এখানেও ঠিক সেই রীতি অনুসরন করে মেয়েদেরকে রাখা হয়। আর ক্রেতারা তাদের পছন্দ মতো মেয়ে দেখে নিয়ে যায়।
রুহি: এখানে মেয়েদেরকে কেন বিক্রি করা হয়?
ম্যনেজার: গরুর হাটে গরু বিক্রি করা হয় খেয়ে ভোগ করার জন্য আর এখানে মেদের বিক্রি করা হয় উপভোগ করার জন্য। অর্থাৎ মেয়েদের দেখে শুনে কিনে নিয়ে যায় একটা নিদির্ষ্ট স্থানে, সেখানে তাকে সবার সামনে ধর্ষণ করা হয়। তারপর তাকে আবার অন্য স্টলে নিয়ে যাওয়া হয়।
রুহি: : কিভাবে মেয়েদেরকে বিক্রি করা হয়?
ম্যনেজার: আমরা বিভিন্ন রকমের মেয়েদের জন্য বিভিন্ন রকমের দাম ধরে দেই। আর এখানে মেয়েদেরকে বিক্রি করার নিয়মটা হুবুহু গরুর হাটের মতোই।
রুহি: : তার মানে? কিভাবে?
ম্যনেজার: গরুর হাটে যেমন বিভিন্ন স্টল থাকে আর গরুর মালিক বা রাখাল যেমন গরুদের এক একটি বাশের সাথে বেধে রাখে, আমাদের এখানেও বিভিন্ন লোকেরা আসে তাদের বিভিন্ন আত্মিয়া বা বান্ধবিদের নিযে। লোকেরা যখন তাদের বান্ধবী বা আত্মিয়াদের নিয়ে আসে আমরা তখন একটা বড় কাগজে তাদের নাম, বসয়, ওজন, উচ্চতা, মাসিকের অবস্থা, তাদের দাম লিখে দেই। তারপর যদি কেউ তাদেরকে পছন্দ করে আর কিনে নিয়ে যায় তখন তারা আমাদেরকে ঐ মেয়ের দামের ৬ শতাংশ আমাদের প্রদান করে। এখানে মেয়েদের দাম বাড়ে বা তাদের দাম ঠিক করা হয় চারটি বিষয়ের উপর ভিত্তি করে।
কোমারিত্ব,
শারীরিক গঠন,
সৌন্দর্য,
বয়স দেখে। আর এভাবে দাম ঠিক করে তাদেরকে আমরা হুবুহু গরুর হাটের থেকেও নিু স্তরের মতো রিসিভ করি।

রুহি: : গরুর হাটের থেকেও নিু স্তরের মতো রিসিভ করি মানে?
রুহি: : আপনারা মেয়েদেরকে প্রথমেই সবার সামনে এভাবে করে উলঙ্গ করেন কেন?
ম্যনেজার: কিযে বলেন আপু, গরুর হাটে গরু গায়ে কি কোন জামা কাপড় থাকে নাকি? তাই আমরা সকল মেয়েদেরকে সবার সামনে উলঙ্গ করি আর তার মালিকের হতে হস্তান্তর করি। যখন মালিক তাকে বুঝে পায় আর তার নির্ধারিত স্টলে মেয়েটিকে উলঙ্গ অবস্থায় হাটিয়ে হাটিয়ে নিয়ে যায়, তখন আশে পাশের লোকজন ঐ মেয়েটির মালিকের কাছে তার দাম জানতে চায় ঠিক যেভাবে মানুষ গরুর হাটে যাবার সময় বা আসার সময় যেভাবে দাম জানতে চায়। অবশ্য মেয়েদেরকে এভাবে সবার সামনে উলঙ্গ করার একটা কারণও আছে।
রুহি: : কি সে কারণ?
ম্যনেজার: কারণ হলো, যদি মেয়েটি কুমারী হয়, তাহলে যখন আমরা তাকে এভাবে সবার সামনে উলঙ্গ করবো তখন সে খুবই লজ্জ্ বোধ করবে, কখনো কখনো আমরা তাকে অনেকটা জোর করেই উলঙ্গ করবো। তখন সে এত মানুষের সামনে নগ্ন অবস্থায় নিজেকে বড় অসহায় ভাববে। আর ভয়ে লজ্জায় মেয়েটি তখন কেদে ফেলবে। আর সাথে সাথে তার দাম বাড়তে থাকবে। আরো কারণ আছে মেয়েদেরকে নগ্ন করার আর তা হলো যখন ক্রেতারা তাকে কিনতে আসবে তখন তারা তাকে ভালো করে দেখে শুনে কিনতে পারবে।
রুহি: : দেখে শুনে কিনতে পারবে মানে?
ম্যনেজার: এখানে লোকেরা এসেই মেয়েদের স্তন, নাভি, যোনি আর পাছা বা গুহ্যদ্বার দেখবে। যদি মেয়েরা কাপড় পড়া থাকে তবে লোকেরা তা দেখবে কিভাবে? তাই তো আমরা প্রথমেই মেয়েদেরকে উলঙ্গ করে দেই। যদি মেয়েটি কুমারী হয় তবে আমরা তার কোমরে দড়ি বেধে দেই, আর যদি কুমারী না হয় বা দুই বা তার চেয়ে বেশী ধর্ষিত হয় তখন আমরা তার হেডমে বা বোদার ডগায় বা যোনির মুত্র নালিতে হালকা একধরনের রিং দিয়ে বেধে দেই আর তার মালিক তাকে সবার সামনে দিয়ে মেয়েটির হেডমের মাথায় বাধা দড়ি ধরে টেনে টেনে নিয়ে যায়। আমরা খেয়াল করি এতে করে কিছু কিছু মেয়েরা চরম অপমানবোধ বা লজ্জাবোধ করে। এই ব্যাপরাটা ক্রেতা বা দশর্নার্থীরা খুবই উপভোগ করে।
রুহি: : মেয়েদেরকে ধর্ষণ করার পর পরই কি আজকের মতো ছেড়ে দেয়া হয়?
ম্যনেজার: খুবই সুন্দর প্রশ্ন করেছেন, তার আগে আপনি একটা প্রশ্নের উত্তর দিন, বলুনতো একটি গরু জবাই করার পর আমরা খাবারের জন্য মাংস ছাড়া কি আর কিছু পাই?
রুহি: : হ্যা অবশ্যই পাই, আমরা গরুর
০১. হাড় পাই,
০২. খুর পাই,
০৩. শিং পাই,
০৪. চামড়া এই চারটি আইটেম পাই।
ম্যনেজার: খুবই সুন্দর বলেছেন, যেভাবে গরু কিনে জবাই করার পর যেমন চারটি আইটেম পাই, ঠিক তদ্রুপ এখানে একটি মেয়েকে কিনে ধর্ষণ করার পর পর আমরা মেয়েটি থেকেও চারটি আইটেম পাই।
০১. প্রথমেই পাই, তার যোনির ভেতর থেকে বের হয়ে আসা যৌন রস,
০২. তার মুখের যৌন লালা,
০৩. মেয়েটির যোনি থেকে নির্গত যৌন রস সংগ্রহ করার কিছু সময় পর পাই যৌন রসের প্রস্রাব,
০৪. আর তার কিছ সময় পর পাই তার মল। এই সকল কিছুই আমরা সংগ্রহ করি আর তা চড়া মূল্যে বিক্রি করি। তারপর মেয়েটিকে আবার তার মালিকের কাছে পঠিয়ে দিই।
০৫. তবে মেয়েটি যদি কুমারী হয় তবে আমরা বোনাস হিসেবে পাই তার সতীচ্ছেদের রক্ত। আমাদের এখানে প্রতি ফোটা এই রক্তে দাম নুন্যতম ২৫,০০/= টাকা।
রুহি: : এই রক্তের এত দাম কেন?
ম্যনেজার: একটি মেয়ে থেকে আমরা এই রক্ত রড়ো জোর তিন থেকে পাচ বার সংগ্রহ করতে পারি। অথচ পুরুষদের কাছে এর চাহিদা অনেক বেশী।তবে গোপন কথা হলো যখন আমরা এই রক্ত সংগ্রহ করি তখন তা খুবই কম পরিমানে পাই। আর তাই যখন আমরা কুমারী মেয়ের সতীচ্ছেদের পর তার রক্ত সংগ্রহ করি তখন তার যোনিতে আমরা আমাদের হাতের চামচ দিয়ে
আরো বেশি করে খুচিয়ে খুচিয়ে রক্ত বের করি। কারণ হলো মেয়েটিতো এমনিতেই সতীচ্ছেদের যন্ত্রনায় কাতর সেই সুযোগে আমরা আরো বেশী রক্ত হাতিয়ে নেই। আর সবাই দেখতে পায় সরাসরি সতীচ্ছেদের রক্ত সংগ্রহ করা হচ্ছে।
এভাবে রক্ত সংগ্রহ করলে মেয়েরা কি কষ্ট পায় না? তাছাড়া মেয়ের মালিক আপনাদের কিছুই বলবে না?
ম্যনেজার: এখানে যখন কেউ তার প্রডাক্ট বা মেয়েকে বিক্রির জন্য নিয়ে আসে তখন, আমরা প্রথমে মেয়েটিকে রিসিভ করি, তারপর তাকে একটা স্টিজে তুলে সবার সামনে এক এক করে মেয়েটির সকল জামা কাপড় খুলে উলঙ্গ করি, তারপর তার শরীরের চারটি দিক দেখে আমরা তার দাম নির্ধারণ করে দিই।
ম্যনেজার: না। কারণ তারাও জানে, যে এখানে মেয়েদের কষ্ট দেয়ার জন্যই আনা হয়। আর এখানে আগত সকল পুরুষই মেয়েদের কষ্ট পাওয়াকে উপভোগ করে। তাই আমরা এখানে বিভিন্ন ভাবে মেয়েদের কষ্ট দিয়ে থাকি।
সেটা কিরকম?
ম্যনেজার: এখানে মেয়েদের বিভিন্ন অপরাধের সাজার প্রদর্শনী করা হয়।
যেমন, কিভাবে?
ম্যনেজার: যেমন : ০১. জানালা দিয়ে থুথু ফেলানোর অপরাধের সাজা হিসেবে মেয়েদের প্রস্রাব বন্ধ করে দেওয়া হয়। সাজা হলো-
মেয়েদেরকে নেংটা করে তার যোনি টেপ দিয়ে ভালো করে আটকে দিই। আর তার হাত ও পা বেধে দেয়া হয়। তারপর তাকে জোর করে বিভিন্ন জুস খেতে দেয়া হয়, যাতে তার প্রস্রাবের চাপ হয়। তারপর কিছুক্ষন পরে যখন সেই মেয়েটির প্রস্রাবের চাপ আসে তখন সে জোরে জোরে কান্না করে বলে আমার যোনি খুলে দিন আমি প্রস্রাব করবো। তখন লোকেরা তা দেখে আর হাসতে থাকে। কেউ বলে আরো জোরে বেধে দাও। কেউ বলে তলপেটে চাপ দাও। তারপর যখন মেয়েটি কান্না করতে থাকে আর বলে আমি আর পারছি না আমাকে প্রস্রাব করতে দিন, আমাকে প্রস্রাব করতে দিন। আমার যোনি খুলে দিন বলে ছটফট করতে থাকে। তখন একজন লোক তার কাছে যায় আর দুই হাত দিয়ে তার নাভির চার পাশ আস্তে আস্তে হাত বোলাতে থাকে। তারপর হঠাৎ মেয়েটির তলপেটে জোরে চাপ দেয় আর মেয়েটি চিৎকার করে উঠে আর কাতরাতে থাকে। আর যখন মেয়েটি অজ্ঞান হয়ে পড়ে তখন সবাই বলে এবার ওর যোনি খূলে দাও আমরা দেখবো কি হলো? তারপর তার যোনির টেপ ছিড়ে দেয়া হয়। তারপর মেয়েটি প্রস্রাব করতে থাকে আর সবাই তা দেখে মজা পায়।
০২. বেসিনে থুথু ফেলে পানি না দিলে।
তখন মেয়েদেরকে সবার সামনে এনে বসার জায়গা খোলা এমন একটি টুলে বসতে দেয়া হয়। তার পর তার শরীরের সকল জামা কাপড় খুলে ফেলা হয়। এবার দুটি কলা এনে তার যোনিতে একটি কলা আর মলদ্বারে একটি কলা একই সাথে ঢুকানো হয়। তারপর প্রচন্ড চাপ দিয়ে কলা দুটি ঢুকিয়ে মেয়েটির দুই পা দিয়ে চেপে চেপে কলাকে ব্লেন্ড বা ভর্তা করা হয়। এখানে মেয়েটির সাজা হলো একই সাথে সামনে আর পিছনে কলা ঢুকানো কারণে মেয়েটির আর্তচিৎকারে বাতাস ভারি হয়ে উঠে। এভাবে মেয়েদের যোনির ভিতরে কলা ঢুকিয়ে তার প্রস্রাব সহ কলার তিন গ্লাস সরবত বানানো হয়।
রুহি: : আচ্ছা এতো কিছু থাকতে আপনারা নারী দের অপমান আর লাঞ্চনার ব্যবসা কেন করছেন?
ম্যনেজার: অনেক দিন আগের ঘটনা, আমি তখন থাকতাম ঢাকায়, আমার এক চাচাতো বোন ছিল তার নাম শামীমা পারভীন মিলি, তিনি ছিলেন আমার থেকে প্রায় চার বছরের বড়। আর তিনি আমার জানামতে খুব শালীন পোষাক পড়তেন। মাঝে মধ্যে তিনি ইরানী বোরকা পড়তেন। এটা ছিল তা ফ্যাশন বা স্টাইল। একদিন তিনি ঢাকায় এলেন তার হাটুতে চিকিৎসা করানোর জন্য। তখন তিনি আমাকে ডাকলেন আর বল্লেন
আমাকে কয়টা দিন ঢাকায় থাকতে হবে চিকিৎসা করানোর জন্য তুমি কি আমাকে কিছুটা সময় দিতে পারবে? আমি বল্লাম ঠিক আছে আপু আমি পারবো। তা আমাকে কি করতে হবে? তখন আপু বল্ল কালকে আমি ডাক্তার দেখাবো তুমি আমার সাথে একটু থাকতে পারবে? আমি বল্লাম হ্যা পারবো। তখন তিনি আমাকে বল্লেন আমি পল্টনের হোটেল ওর্চাড প্লাজায় আছি। তুমি চলে আসো। আমি তখন উত্তরায় থাকি। তারপর উনার হোটেলে এলাম, তারপর সেখান থেকে এলাম ধানমন্ডিতে ডাক্তারের কাছে। ডাক্তার নাম জানতে চাইলেন। তারপর সেখানে ডাক্তার আপুর হাটুর সমস্যা দেখার জন্য বল্লেন আপনি ঐ মেশিনে শুয়ে পড়ৃন। তখন আপুর পড়নে ছিল বোরকা তার নীচে কামিজ, সেলওয়ার। এবার ডাক্তার এলেন, আর তার এটেন্ডেডেন্ট সুমনকে বল্লেন পায়জামার পা তুলে হাটুর উপর তুলে ফেলুন। কিন্তু আপুর স্বাস্থ্য ছিল খুবই ভাল এবং তার দেহ ছিল বিশাল। তাই কিছুতেই পায়জামা হাটুর উপর তোলা যাচ্ছিল না। এবার ডাক্তার বল্লেন সুমন, পায়জামা খুলে দাও আর জামাটা নাভির উপর তুলে দাও। আপু সাথে সাথে আপত্তি জানালেন, ডাক্তার সাহেব , পায়জামা না খুল্লে হয় না। ডাক্তার রেগে গিয়ে বল্লেন এত কথা বলেন কেন? এই সুমন, পায়জামা খুলে দাও। আপু তখন কাদো কাদো স্বরে বল্লেন ডাক্তার সাহেব, আমি তো আজ পেন্টি পরে আসি নাই। ডাক্তার বললেন এটা কি আমার দোষ? এই সুমন খুলে দাও পায়জামা। তখন আমি সহ রুমে ছয় জন পুরুষ আপুর কাছে দাড়ানো। তারপর এটেন্ডেন্ট আপুর কামিজ তার পেটের উপর তুলে দিল। আর আপুর পায়জামার ফিতায় ধরে এক টান দিয়ে ফুল গিট খুলে দিল। আমি লক্ষ করলাম ছয়জন পুরুষের মুখে নতুন কিছু আবিষ্কার করার আনন্দে উৎফল্ল হয়ে আছে। তারপর ডাক্তার এক টান দিয়ে আপুর পায়জামা খুলে হাতে নিয়ে নিলো আর আপু লজ্জায় মুখ ঢেকে দিয়ে কেদেই ফেলল। ডাক্তার বল্ল কি ব্যাপার আপনি কাদছেন কেন? আপনিকি কোন কষ্ট বা ব্যাথাচ্ছেন নাকি? আপু কোন কথা না বলে না সুচক মাথা নাড়াল। ডাক্তার আপুর লজ্জা ছাড়াবার জন্য বলছে কী সুন্দর বাল আপনার! লজ্জা কিসের তাকান এদিকে তাকান। এই সুমন, সুজন, রিজন, নাছের দেখ দেখ মেয়েটার হেডম তো দারুন। আমার তো মন চাচ্ছে চিবিয়ে চিচিয়ে হেডমের রস বের করে খাই। ডাক্তারের এমন কথা শুনে সবাই হেসে ফেলেছে সেই সাথে আপুও হেসে দিয়েছে। তারপর তারা আপুর দুই পা ফাক করে ধরে আপুর যোনিকে হা করিয়ে রেখে দিল। আর বল্ল সুজন মিছ মিলিকে দুই লিটার অরেঞ্জ আর মেঙ্গ জুস খাওয়াও। একজন এসে আপুকে পাইপ দিয়ে জুস খাওয়াচ্ছে। আর ডাক্তার চিকিৎসা শুরু করল। তারা আপুর পা দুটি মেসেজ করছে আর আমি শুধু লক্ষ করছি আপুর যোনি রসে ভরে উঠতেছে। তার কিছুক্ষন পরে আপু শুধু দুই পা নাড়া চাড়া করছে। আমি আপুকে জিজ্ঞসা করলাম যে আপু কি হয়েছে। তোমার কি কোন কষ্ট হচ্ছে নাকি? তখন আপু লাজুক কন্ঠে বলছে আমার প্রচন্ড প্রস্রাব ধরেছে। আমি আপুকে শান্তনা দিয়ে বললাম আপনি একটু ধৈর্য্য ধরুন এখই হয়তো শেষ হয়ে যাবে। তখন বাথরুমে যাবেন।
তারপর ডাক্তার এসে আপুর কোমর হতে চাপতে চাপতে নাভির নিচে এসে আচমকা একটা জোরে চাপ দিলেন, অমনি আপুর কষ্টে আটকানো সব প্রস্রাব ফিনকি দিয়ে বের হয়ে সোজা ডাক্তারের মুখে এেসে পড়ল। ডাক্তার বলে উঠল, একি একি, এত বড় মহিলা এখনও প্রস্রাব নিয়ন্ত্রন করতে পারেন না। আপু তো আবার লজ্জায় লাল হয়ে গেছেন। তখন ডাক্তার বল্লেন এবার আর প্রস্রাব থামালেন কেন, সব ছেড়ে দেন। আমি ধরব। কি হলো মুতেন না কেন? আপু তখন লজ্জায় মুখ ঢেকে দিয়ে সবার সামনে আবার প্রস্রাব করতে আরম্ভ করলেন। সবাই তখন আপুর প্রস্রাব করা দেখছে আর তাকে নিয়ে মজা করতে লাগল। একজন হাসতে হাসতে বলছে, কি সুন্দর দেখনা, এই পানি মেয়ের মুখে ছিল মেঙ্গ জুস, আর এখন হলো লেডিস জুস। আমি তখন মাত্র এইচ.এস.সি. ১ম বর্ষের ছাত্র, আর তিনি ছিলেন অনার্স ২য় বর্ষের ছাত্রী। তারপর ডাক্তার বলল, সুজন তুমি মেয়েটার নাভির নিচে আলতো ভাবে চেপে চেপে বাকি প্রস্রাবগুলি বের করে নাও। এভাবে ডাক্তার আপুর চিকিৎসা করল। এরই এক ফাকে আমি ডাক্তারকে প্রশ্ন করলাম, আপনি মেয়েদের এরকম করেন কেন?
ডাক্তার : সেটা তো এক লম্বা ইতিহাস।
কি রকম?
ডাক্তার : আনেক আগের ঘটনা, আমার অনেক বন্ধু ছিল। তার মধ্যে একজন ছিল খূব কাছের বন্ধুর মতো, তবে সে আমার বয়সে প্রায় তিন বছরের ছোট নাম হাসিব। একদিন সে আর আমি রাস্তা দিয়ে যাবার সময় তাকে একটা ক্রিড়া উন্নয়ন তহবিলের লটারী কিনে দিলাম। সে বলল না ভাইয়া লাগবে না। আমি তাকে বললাম সমস্যা নেই এটা তোমাকে গিফ্ট করলাম। তারপর তিন দিন পর যখন লটারির ড্র হলো তখন সে প্রথম পুরুষ্কার পেল যা ছিল ৫০,০০,০০০/= (পঞ্চাশ লক্ষ টাকা)। তারপর তার দিন ঘুরে গেল। একদিন সে ১৫,০০,০০০/= টাকা খরচ করে লন্ডন গেল, আর তাদের অবস্থা পরিবর্তন হয়ে গেল। আমি তাদের বাসায় প্রায়ই যেতাম, তার একটি ছোট বোন ছিল, নাম জয়া, সে আমাকে প্রায় ফোন করে কথা বলত। আমি তেমন একটা গুরুত্ব দিতাম না, কারণ সে হলো, আমার ফ্রেন্ড প্লাস জুনিয়র ভায়ের ছোট বোন। সেই জয়া আমাকে প্রায় মজা করে অফার করতো আর আমি তা সুন্দর ভাবে নাকচ করে দিতাম। একদিন সে আমাকে তাদের বাসায় দাওয়াত দিল, আর দুপুরে খাবারের পর আমাকে তার রোমে নিয়ে গিয়ে প্রেমের অফার করল। কিন্তু আমি তাকে খুবই সুন্দর ভাবে বুঝিয়ে বল্লাম এটা কখনোই সম্ভব না, তখন সে আমাকে বলল, ঠিক আছে ভাইয়্যা, আমি আপনাকে আজকের মতো ছেড়ে দিলাম তবে আপনি মনে রাখবেন আমি আপনাকে চরম ভাবে অপমানিত করবো। আমি হাসতে হাসতে বললাম আচ্ছা ঠিক আছে আপু, তা তুমি করো, কোন সমস্যা নেই তবে আমার অনুরোধ তুমি আমাকে আর এরকম অফার করবে না। জয়া বলল ঠিক আছে আপনি যান, তারপর আমি চলে এলাম। এর অনেক দিন পর যখন তার ভাই হাসিব ঢাকায় আসল। তার আসার তিন দিন পরে যখন তার সাথে দেখা করতে এলাম তখন সে আমাকে দেখেই একটা কথা বলল।
হাসিব : ভাই আমি আপনার একটা বড় সাহায্য চাই।
আমি বললাম আমি তোমাকে কি সাহায্য করবো। তুমি তো এখন বড় লোক মানুষ।
হাসিব : বলল, ভাই দুষ্টামি না, আমি সত্যি সত্যি বলছি। প্লীজ হেল্প মি।
আমি বললাম আচ্ছা ঠিক আছে কোন সমস্যা নেই বলো কি সাহায্য চাই তোমার।
হাসিব : (তখন সে অনেকটা বিষন্ন হয়ে বলছে) আমার আদরের একমাত্র ছোট বোন জয়াকে তো আপনি চেনেন।
হ্যা, কি হয়েছে জয়ার,
হাসিব : জয়া মানসিক ভাবে খুবই ভেঙ্গে গেছে, তাই ডাক্তার বলল, জয়ার সকল আবদার রাখতে হবে, হোক সেটা বৈধ বা অবৈধ, আর সে আপনাকে চায় তার সাথে রাখার জন্য। এবার আপনি আমাকে সাহায্য করুন প্লিজ, ভাই। আপনি কোন চিন্তা করবেন না সে যতদিন আপনাকে রাখতে চাইবে আপনি রাজি হয়ে যান, আর আমি তার বিনিময়ে আপনাকে দিব নগত বিশ লক্ষ টাকা। ভাই আপনি দয়া করে না করবেন না।
আমি বললাম ঠিক আছে, আমি রাজি, তবে টাকা লাগবে না।
হসিব : না ভাই আপনাকে টাকা নিতে হবে আর একটা বন্ডে সই করতে হবে যে যতদিন সে চাইবে ততোদিন আপনি তার সাথে থাকবেন আর সে যা করতে বলবে তাই করবেন।
আমি রাজি হয়ে গেলাম, ভাবলাম জয়াকে তো আমি চিনি, তাছাড়া ও তো আমার কোন ক্ষতি করবে না। এবার আমি তাদের বাসায় গেলাম আর থাকলাম।
প্রথম দিন জয়া আমাকে দেখে শুধুই হাসল, আর কিছুই বলল না। দ্বিতীয় দিন জয়া আমাকে তার রুমে ডেকে নিয়ে গেল। আর বলল,
জয়া : আমি যেন আজ গোসল করে কোন আন্ডা ওয়ার না পরে শুধু পেন্ট পরে থাকি। আমি বললাম কেন? সে বলল আমি আর কোন কথা শুনতে চাই না।
আমি ভাবলাম ব্যাপারটা কি? আমি আর কোন কথা না বলে চলেগেলাম। দুপুরে খাবারের পরে সে আমাকে ডেকে বলল, আপনি কি আন্ডা ওয়ার পরেছেন? আমি বললাম হ্যা।
জয়া রাগ করে তার ভাইকে ডাকল, আর তাকে বিচার দিল, তখন হাসিব আমাকে আমার চুক্তির কথা আবার মনে করিয়ে দিল। তারপর আমাকে জযা আবার বলল এখনই আমার বান্ধবীরা আসবে আপনি আন্ডার ওয়ার খুলে আসুন। আমি আর কোব কথা না বলে তাই করলাম। তারপর জয়া আমাকে বলল, আপনি এখন আমার পড়ার টেবিলে দাড়ান। আমি বললাম কেন, সে আর কোন কথা না বলে আবার বলল আপনি আমার পড়ার টেবিলের উপরে দাড়ান। আমি তাই করলাম। তারপর সে আমাকে বড় একটা চাদর দিয়ে ঢেকে দিল। এবার কিছুক্ষন পরে জয়ার বান্ধবীরা এক এক করে এল। সবাইকে জয়া বলল, আমি এখন তোদেরকে একটা সারপ্রাইজ দিব। সবাই বলল কি সেটা? তখন জয়া বলল, আমার ভাই দশ লক্ষ টাকা দিয়ে আমার জন্য একটা কেলেন্ডারের স্টেন্ড কিনে এনেছে। সবাই বলে কি বললে দশ লক্ষ টাকা! কোথায় সেটা? তখন জয়া আমার উপর থেকে চাদর এক টানে সরিয়ে দিল। আর আমার পেন্টের চেইন খুলে আমার লিঙ্গ ও অন্ডকোষ বের করে দিল। আর আমি লজ্জায় চোখ দুটি বন্ধ করে দিলাম। তারপর জয়া বলল, এই যে নরম তুলতুলে মাংস পিন্ড দেখছ, এটাই আমার কেলেন্ডোরের স্টেন্ড। আমি এখন এটাকে শক্ত করবো, তাই আাকে বেশী কিছু করতে হবে না, শুধূ একটু আলতো করো হাত বোলাবো। এই যে দেখ আমার স্টেন্ড শক্ত থেকে শক্ততর হচ্ছে। আমার কেলেন্ডার টি কোথায়, দাও ওটা এখন শক্ত স্টেন্ডে লাগিয়ে দেই। সবাই হাতে তালি দিতে লাগল আর আমাকে নিয়ে হাসতে থাকল। তারপর থেকে জয়া আমাকে টানা ১৫ দিন পযর্ন্ত কোন কাপড় পড়তে দেয় নি। সে সব সময় আমার লিঙ্গ তার হাতের মোঠয় নিয়ে রাখত। আর বিভিন্ন সময় বিভিন্ন রকমের খেলা খেলতো।
যেমন কি রকমের খেলা?
ডাক্তার : এইতো ধরেন, সে আমার লিঙ্গ দিয়ে প্রায় চামচ বানিয়ে বিভিন্ন খাবার খেত। আর তাই সে সব সময় আমি প্রস্রাব করার পর পরই আমার অন্ডকোষ সহ সারা লিঙ্গ সাবান দিয়ে ধুয়ে দিত।
কি কি খেত, সে আপনার লিঙ্গ দিয়ে।
ডাক্তার : এই তো যেমন ধুরুন, সেমাই, নুডুলস, হালুয়া। আর মজা করার জন্য সে বাটার বন কিনে এনে তাতে আমার লিঙ্গ ঢুকিয়ে দিয়ে সে তা হটডগ না বলে বলত হট পেনিস। এভাবেই সে আমাকে চরম প্রতিশোধ নিয়েছে তাই আজও আমি মেয়ে রোগী এলেই প্রথমে তাকে উলঙ্গ করি। আর যদি সে মেয়ে হয় সুন্দরী তাহলে তো তাকে প্রস্রাব করাই সবার সামনে।
ম্যনেজার: আর তাই আমিও তার কাছ থেকেই এই বুদ্ধি মাথায় আসল, তাছাড়া ভালই তো সাড়া পাচ্ছি।

No comments:

Post a Comment