মার বয়স তখন ৬-৭ বছর। আমার এক ফুফাতো ভাই আমার ইয়ার দোস্ত। ফুফাতো ভাই আমার একবছরের বড়। আমরা তখন লুকিয়ে পাশের বাড়ির গোসলখানায় বড় আপুদের ন্যাংটো দেখতাম। পরে আমাদের কাজিনদের একটা গ্রুপ ছিলো। সেখানে কার ল্যাংটা দেখা হলো, কোনটা কেমন এসব নিয়ে রসালো আলোচনা হতো। আমি আবার এইসব দেখায় এক্সপার্ট ছিলাম। তাই ঐ গ্রুপে আমার প্রেস্টিজ ছিলো অন্যরকম। সেই প্রেস্টিজ কীভাবে পাংচার হয়ে গেলো সেই গল্প বলি।
একদিন দুপুরে আমার ফুফু আর ফুফাতো ভাই আসলো আমাদের বাসায়। ওরা দুইজন আমাকে আর আম্মুকে নিয়ে বাইরে ঘুরতে যাবে। আমিতো মহাখুশি। ফুফু আর ফুফাতো ভাইকে বসতে বলে আম্মু আমাকে নিয়ে তার রুমে গেলো আমাকে সাজুগুজু করিয়ে দেয়ার জন্য। বেশ কিছুক্ষণ লাগিয়ে আমাকে সাজউগুজু করানো শেষ হলে আম্মু আমাকে ড্রইংরুমে ফুফাত ভাইয়ের সাথে খেলতে বলে নিজে পোশাক বদলাতে ঢুকলো। উল্লেখ্য বাড়িতে আর কেউ নেই বলে আম্মু দরজা খোলা রেখেই কাপড় বদলানোর প্রস্তুতি নিলো। ওদিকে আমি রুক থেকে বের হয়ে ড্রইংরুমে যাবার আগে টয়লেট চাপলো। বাইরে বেরুচ্ছি তাই টয়লেট করে বেরুনো ঠিক হবে মনে করে ঢুকলাম। টয়লেট থেকে বেরুবার পরে আমার ফুফাতো ভাইয়ের সাথে দেখা। সে দেখি আমার দিকে তাকিয়ে মুচকি হাসছে। সেদিন আমরা বাইরে বেড়াতে গেলাম। কিন্তু তার মুচকি হাসির অর্থ জানলাম আড়ো অনেক পরে।
আমাদের কাজিনদের সমাবেশ বসছে সেখানে ন্যাংটা দেখা গল্পের শুরুতেই আমার কাজিন বলে বসলো সেজো মামীকে (আম্মুকে ও এই নামে ডাকতো) আমি ল্যাংটা দেখেছি। সবাই তো শুনে চোখ বড় বড় করে আমার দিকে তাকলো। তখন আমি জানতে পারলাম আমি টয়লেটে যাবার পরের কাহিনী। আমার ফুফাতো ভাই অনেকখ্ষণ ধরে আমার অপেক্ষা করে আমাকে না পেয়ে ভাবলো আমি হয়তো তখনও সাজুগুজু করছি। আমাকে ডাকতে আম্মুর রুমে গেলো। ওদিকে ভিতর থেক আম্মু দরজা খোলা রেখেছেন। দরজা খোলা দেখে ও ভাবলো আমিই বোধ হয় সাজুগুজু করছি। সো সে দরজা ধাক্কা দিয়ে আম্মুর রুমে ঢুকে গেলো।ঢুকে যা দেখলো তা শুনুন ওর জবানিতেই
” আমি দরজা ধাক্কা দিয়া ঢুকে তো পুরাই তাজ্জব। সেজমামী পুরা ল্যাংটা হয়ে রুমের মাঝখানে খাড়ায়া আছে আর পুটকি চুলকাইতাছে। আমি ভয়ে আর লজ্জাতেই একটু শব্দ করে ফেললাম। শুনেই সেজমামী উল্ট ঘুরলো। এইবার তো সামনের সবকিছুও দেখে ফেললাম। আমারে দেখে অবাক হয়ে হয়ে সেজ মামী ঢাকতে ভুলে গেছে। পড়ে দেখি উনার হাত উনার নুনুর সামনে চলে গেছে। আমি তো দুদু দেখে হে হে করে হাসি দিছি। মামী লজ্জা পেয়ে তাড়াতাড়ি দুই হাত দিয়ে উনার দুদু ঢাকলো। এইবার মামীর নুনু পুরা আমার সামনে খোলা। নুনু অবশ্য দেখতে পারী নাই। ঐখানে দেখি চুলে ভরা। আমি চিল্লায়া উঠলাম, মামীর নুনু দেখছি!! হঠাৎ মামীর হুশ হলো। সে উল্টা হয়ে আমার দিকে গুয়া ঘুরাইয়া দৌড় দিয়া প্রায় বিছানার কাছে গিয়ে কাপড় পরা শুরু করলো।”
অন্যরা থামতে দেয় না,তা মামীর জিনিস কেমন দেখলি?
আরে অনেকখক্ষণ ধরে দেখছি। মামীর পাছার উপর একটা তিল আছে। আর নুনুর কথা বললাম, চুলে ভরা। দুদুটা খয়েরি।
সবার আগ্রহে ঐ কাজিন আমার আম্মুর ল্যাংটা শরীরের ডিটেইল বর্ণনা দিতো। এরপর থেকে ঐ আড্ডায় আমার পার্ট নেয়া বন্ধ হয়া গেলো। আমি কিছু কইতে গেলেই বলে, ঐ শালা তুই চোপ কর। তোর আম্মুর হোগার উপর তিল আছে এটা আমরা জানি।”
আমি চুপ করে থাকি লজ্জায়।
একদিন দুপুরে আমার ফুফু আর ফুফাতো ভাই আসলো আমাদের বাসায়। ওরা দুইজন আমাকে আর আম্মুকে নিয়ে বাইরে ঘুরতে যাবে। আমিতো মহাখুশি। ফুফু আর ফুফাতো ভাইকে বসতে বলে আম্মু আমাকে নিয়ে তার রুমে গেলো আমাকে সাজুগুজু করিয়ে দেয়ার জন্য। বেশ কিছুক্ষণ লাগিয়ে আমাকে সাজউগুজু করানো শেষ হলে আম্মু আমাকে ড্রইংরুমে ফুফাত ভাইয়ের সাথে খেলতে বলে নিজে পোশাক বদলাতে ঢুকলো। উল্লেখ্য বাড়িতে আর কেউ নেই বলে আম্মু দরজা খোলা রেখেই কাপড় বদলানোর প্রস্তুতি নিলো। ওদিকে আমি রুক থেকে বের হয়ে ড্রইংরুমে যাবার আগে টয়লেট চাপলো। বাইরে বেরুচ্ছি তাই টয়লেট করে বেরুনো ঠিক হবে মনে করে ঢুকলাম। টয়লেট থেকে বেরুবার পরে আমার ফুফাতো ভাইয়ের সাথে দেখা। সে দেখি আমার দিকে তাকিয়ে মুচকি হাসছে। সেদিন আমরা বাইরে বেড়াতে গেলাম। কিন্তু তার মুচকি হাসির অর্থ জানলাম আড়ো অনেক পরে।
আমাদের কাজিনদের সমাবেশ বসছে সেখানে ন্যাংটা দেখা গল্পের শুরুতেই আমার কাজিন বলে বসলো সেজো মামীকে (আম্মুকে ও এই নামে ডাকতো) আমি ল্যাংটা দেখেছি। সবাই তো শুনে চোখ বড় বড় করে আমার দিকে তাকলো। তখন আমি জানতে পারলাম আমি টয়লেটে যাবার পরের কাহিনী। আমার ফুফাতো ভাই অনেকখ্ষণ ধরে আমার অপেক্ষা করে আমাকে না পেয়ে ভাবলো আমি হয়তো তখনও সাজুগুজু করছি। আমাকে ডাকতে আম্মুর রুমে গেলো। ওদিকে ভিতর থেক আম্মু দরজা খোলা রেখেছেন। দরজা খোলা দেখে ও ভাবলো আমিই বোধ হয় সাজুগুজু করছি। সো সে দরজা ধাক্কা দিয়ে আম্মুর রুমে ঢুকে গেলো।ঢুকে যা দেখলো তা শুনুন ওর জবানিতেই
” আমি দরজা ধাক্কা দিয়া ঢুকে তো পুরাই তাজ্জব। সেজমামী পুরা ল্যাংটা হয়ে রুমের মাঝখানে খাড়ায়া আছে আর পুটকি চুলকাইতাছে। আমি ভয়ে আর লজ্জাতেই একটু শব্দ করে ফেললাম। শুনেই সেজমামী উল্ট ঘুরলো। এইবার তো সামনের সবকিছুও দেখে ফেললাম। আমারে দেখে অবাক হয়ে হয়ে সেজ মামী ঢাকতে ভুলে গেছে। পড়ে দেখি উনার হাত উনার নুনুর সামনে চলে গেছে। আমি তো দুদু দেখে হে হে করে হাসি দিছি। মামী লজ্জা পেয়ে তাড়াতাড়ি দুই হাত দিয়ে উনার দুদু ঢাকলো। এইবার মামীর নুনু পুরা আমার সামনে খোলা। নুনু অবশ্য দেখতে পারী নাই। ঐখানে দেখি চুলে ভরা। আমি চিল্লায়া উঠলাম, মামীর নুনু দেখছি!! হঠাৎ মামীর হুশ হলো। সে উল্টা হয়ে আমার দিকে গুয়া ঘুরাইয়া দৌড় দিয়া প্রায় বিছানার কাছে গিয়ে কাপড় পরা শুরু করলো।”
অন্যরা থামতে দেয় না,তা মামীর জিনিস কেমন দেখলি?
আরে অনেকখক্ষণ ধরে দেখছি। মামীর পাছার উপর একটা তিল আছে। আর নুনুর কথা বললাম, চুলে ভরা। দুদুটা খয়েরি।
সবার আগ্রহে ঐ কাজিন আমার আম্মুর ল্যাংটা শরীরের ডিটেইল বর্ণনা দিতো। এরপর থেকে ঐ আড্ডায় আমার পার্ট নেয়া বন্ধ হয়া গেলো। আমি কিছু কইতে গেলেই বলে, ঐ শালা তুই চোপ কর। তোর আম্মুর হোগার উপর তিল আছে এটা আমরা জানি।”
আমি চুপ করে থাকি লজ্জায়।
No comments:
Post a Comment