প্রথম চুম্বনের অভিজ্ঞতাটা মোটেই ভালো কিছু ছিলো না। তখন আমার এগারো কি বারোবছর হবে। মিনস নামক যন্ত্রণা শুরু হয়েছে কয়েক মাস আগে। সেদিন তলপেটটা ব্যাথা করছিলোবলে স্কুলে যাইনি। আব্বু আম্মু দুজনেই অফিসে, বড় আপু কলেজে আর ভাইয়া স্কুলে। বাসায় আমিএকা। ঠিক দুপুর বেলা, শুয়ে শুয়ে তিন গোয়েnন্দা পড়ছিলাম। এমন সময় জানালায় ভাইয়ার বন্ধুরিপন ভাইয়ের গলা শুনতে পেলাম, এই রুশি, কি করিস? নাসের বাসায় আছে নাকি?
রিপন ভাই ভালো করেই জানে, এই সময় ভাইয়া স্কুলে থাকে। তবু কেনো আসে বুঝতেপারছিলাম না।
ভাইয়া তো স্কুলে, আপনি যান নি বুঝি?, আমি একটু বিরক্ত হয়েই বললাম।
এখন তো চলে আসার কথা। দরজাটা খোলো, একটু বসি, নাসের এর সাথে জরুরী দরকারআছে।, রিপন ভাই বললো।
বাসায় কেউ না থাকলে দরজা খুলতে মানা করেছে আম্মু আর বড় আপু। তবে, রিপন ভাইআমাদের বাসায় প্রায় আসে। ধন্য মনে করে দরজা খুলে, উনাকে ভাইয়ার ঘরে বসতে বলে, আমিআমার ঘরের দিকে হাঁটা দিলাম। পিছন থেকে রিপন ভাই ডাকলো, আমাকে এক গ্লাস পানি দিয়ে যাতো!
আমি কিছু না বলে পানি এনে দিলাম। রিপন ভাই এক ঢোকে পানিটা খেয়ে, গ্লাসটা আমারদিকে বাড়িয়ে ধরলো।
আমি ডান হাত দিয়ে গ্লাসটা ধরতে যাবো, আচমকা রিপন ভাই আমার কোমর জড়িয়েধরলো। গ্লাসটা মেঝেতে পরে ঝন ঝন শব্দে ভাঙলো। আমি কিছু বুঝার আগেই দুটো গরম ঠোটআমার ঠোটের উপর নেমে আসলো। সিগারেটের উৎকট গন্ধে আমার গা গুলিয়ে উঠছিলো। আমিদুই হাত দিয়ে রিপন ভাইকে ধাক্কা দিলাম, কিন্তু আমার নরোম ছোট্ট দুই হাতে জোর পেলাম না।রিপন ভাই আমাকে তার শরীর এর সাথে জাপটে ধরে, আমার ঠোট চুষতে শুরু করলো। মুখ বন্ধথাকায় আমি কিছু বলতেও পারছিলাম না। রিপন ভাই এর একটা হাত আমার আকাশী রং এরটপস এর ভেতর ঢুকে গেলো। একটা রাক্ষস যেনো আমার বাম পাশের বুকটা খামচে ধরলো। আমিসর্ব শক্তি দিয়ে একটা ঝাটকা দিলাম। রিপন ভাইয়ের হাতের বাধন ছুটে গেলো। এক দৌড়ে আমারঘরে এসে দরজা লক করে দিলাম। ভয়ে হাত পা কাপতে শুরু করেছে।
জানালায় আবার রিপন ভাইকে দেখতে পেলাম। বলছে, রুশি, কিছু মনে করিস না, তোরঠোট দুটো এত সুন্দর লাগছিলো, নিজেকে সামলাতে পারিনি। কিন্তু, কাউকে কিছু বলিসনা যেনো।তুই যা চাবি তাই এনে দেবো।
আমি শুধু বলতে পারলাম, আপনি এখনি এখান থেকে চলে যান।
আমি কাউকে কিছু বলিনি। তারপরো রিপন ভাই আমাদের বাসায় আসতো। আমাকে এটাসেটা উপহার দিতো, সুযোগ খোঁজতো। কিন্তু, আমি তখন বড় হতে শুরু করেছি। কিভাবে এসবসামলাতে হয়, শিখছি একটু একটু করে। বড় আপুর কাছে শুনে শুনে, আর ভাইয়ার বিছানার নীচেলুকিয়ে রাখা চটি পড়ে নর-নারীর সম্পর্ক ভালোই বুঝতে পারি।
আপু আর ভাইয়াকে নিয়ে একটু বলি। আমার আপু নিশি আমার সবচেয়ে আপনজন।আমার দ্বিতীয় মা বলা যায়। আপুই আমাকে কোলে পিঠে করে মানুষ করেছে। দেখতে তেমন সুন্দরনা হলেও ফেলনা নয়। তবে, ফিগার! ছেলেদের মাথা খারাপ করে দেয়ার মতো। উচু বুক, প্রশস্তপাছা। আপুর শরীর থেকে চোখ ফেরানো মুশকিল।
নাসের ভাইয়া আমার চেয়ে পাঁচ বছরের বড়। মেয়েদের প্রতি অদম্য কৌতুহল, সেই তুলনায়সাহস নাই। ঘরকুনো স্বভাব, লুকিয়ে লুকিয়ে মেয়েদের দেখার বদ অভ্যাস আছে। আমার তো মনেহয়, আমি আর বড় আপু কেউই ওর নজর থেকে রেহাই পাই নাই। তবে ভাই টা আমার সুন্দর!মেয়েদের আকর্ষন করার মতো সবকিছুই আছে। বড় আপার বান্ধবীরা ওকে কারনে অকারনে কাছেডাকতো, সংগে নিয়ে বেড়াতে যেতো।
রিপন ভাই ভালো করেই জানে, এই সময় ভাইয়া স্কুলে থাকে। তবু কেনো আসে বুঝতেপারছিলাম না।
ভাইয়া তো স্কুলে, আপনি যান নি বুঝি?, আমি একটু বিরক্ত হয়েই বললাম।
এখন তো চলে আসার কথা। দরজাটা খোলো, একটু বসি, নাসের এর সাথে জরুরী দরকারআছে।, রিপন ভাই বললো।
বাসায় কেউ না থাকলে দরজা খুলতে মানা করেছে আম্মু আর বড় আপু। তবে, রিপন ভাইআমাদের বাসায় প্রায় আসে। ধন্য মনে করে দরজা খুলে, উনাকে ভাইয়ার ঘরে বসতে বলে, আমিআমার ঘরের দিকে হাঁটা দিলাম। পিছন থেকে রিপন ভাই ডাকলো, আমাকে এক গ্লাস পানি দিয়ে যাতো!
আমি কিছু না বলে পানি এনে দিলাম। রিপন ভাই এক ঢোকে পানিটা খেয়ে, গ্লাসটা আমারদিকে বাড়িয়ে ধরলো।
আমি ডান হাত দিয়ে গ্লাসটা ধরতে যাবো, আচমকা রিপন ভাই আমার কোমর জড়িয়েধরলো। গ্লাসটা মেঝেতে পরে ঝন ঝন শব্দে ভাঙলো। আমি কিছু বুঝার আগেই দুটো গরম ঠোটআমার ঠোটের উপর নেমে আসলো। সিগারেটের উৎকট গন্ধে আমার গা গুলিয়ে উঠছিলো। আমিদুই হাত দিয়ে রিপন ভাইকে ধাক্কা দিলাম, কিন্তু আমার নরোম ছোট্ট দুই হাতে জোর পেলাম না।রিপন ভাই আমাকে তার শরীর এর সাথে জাপটে ধরে, আমার ঠোট চুষতে শুরু করলো। মুখ বন্ধথাকায় আমি কিছু বলতেও পারছিলাম না। রিপন ভাই এর একটা হাত আমার আকাশী রং এরটপস এর ভেতর ঢুকে গেলো। একটা রাক্ষস যেনো আমার বাম পাশের বুকটা খামচে ধরলো। আমিসর্ব শক্তি দিয়ে একটা ঝাটকা দিলাম। রিপন ভাইয়ের হাতের বাধন ছুটে গেলো। এক দৌড়ে আমারঘরে এসে দরজা লক করে দিলাম। ভয়ে হাত পা কাপতে শুরু করেছে।
জানালায় আবার রিপন ভাইকে দেখতে পেলাম। বলছে, রুশি, কিছু মনে করিস না, তোরঠোট দুটো এত সুন্দর লাগছিলো, নিজেকে সামলাতে পারিনি। কিন্তু, কাউকে কিছু বলিসনা যেনো।তুই যা চাবি তাই এনে দেবো।
আমি শুধু বলতে পারলাম, আপনি এখনি এখান থেকে চলে যান।
আমি কাউকে কিছু বলিনি। তারপরো রিপন ভাই আমাদের বাসায় আসতো। আমাকে এটাসেটা উপহার দিতো, সুযোগ খোঁজতো। কিন্তু, আমি তখন বড় হতে শুরু করেছি। কিভাবে এসবসামলাতে হয়, শিখছি একটু একটু করে। বড় আপুর কাছে শুনে শুনে, আর ভাইয়ার বিছানার নীচেলুকিয়ে রাখা চটি পড়ে নর-নারীর সম্পর্ক ভালোই বুঝতে পারি।
আপু আর ভাইয়াকে নিয়ে একটু বলি। আমার আপু নিশি আমার সবচেয়ে আপনজন।আমার দ্বিতীয় মা বলা যায়। আপুই আমাকে কোলে পিঠে করে মানুষ করেছে। দেখতে তেমন সুন্দরনা হলেও ফেলনা নয়। তবে, ফিগার! ছেলেদের মাথা খারাপ করে দেয়ার মতো। উচু বুক, প্রশস্তপাছা। আপুর শরীর থেকে চোখ ফেরানো মুশকিল।
নাসের ভাইয়া আমার চেয়ে পাঁচ বছরের বড়। মেয়েদের প্রতি অদম্য কৌতুহল, সেই তুলনায়সাহস নাই। ঘরকুনো স্বভাব, লুকিয়ে লুকিয়ে মেয়েদের দেখার বদ অভ্যাস আছে। আমার তো মনেহয়, আমি আর বড় আপু কেউই ওর নজর থেকে রেহাই পাই নাই। তবে ভাই টা আমার সুন্দর!মেয়েদের আকর্ষন করার মতো সবকিছুই আছে। বড় আপার বান্ধবীরা ওকে কারনে অকারনে কাছেডাকতো, সংগে নিয়ে বেড়াতে যেতো।
No comments:
Post a Comment