দশ বছর বয়সের তপা সুমনকে মেয়েদের দেহের নিম্নাঙ্গের ব্যাপারগুলো বুঝানোর জন্যেই তারনিজ পরনের হাফ প্যান্টটা খোলে ফেললো। তারপর, তার পিঠে পিঠি এক বছরের বড় ভাই সুমনকেলক্ষ্য করে বললো, তোমার হাফ প্যান্টটাও খোলে ফেলো।
সুমন অবাক হয়ে বললো, হাফ প্যান্ট খোলতে হবে কেনো?
তপা বললো, আহা খোলোই না! বলছি।
কিছুক্ষণ আগে সুলেখার সাথে তার বাবা কি কি করেছে কিছুই বুঝেনি সুমন। এমন একটা বয়সেতার বুঝার কথাও না। যতদূর মনে হয়েছিলো, তার বাবার নুনুটা সুলেখার পাছার দিকে কিছুক্ষণঠুকাঠুকি করেছে শুধু। এতে করে তার বাবা কি মজা পেয়েছিলো কিছুই বুঝেনি সুমন। আর, তা দেখেএগারো বছর বয়সের সুমনের মনে বিন্দুমাত্রও যৌন জাতীয়
ব্যাপারগুলো অনুভূত হয়নি। তবে, সুলেখার নগ্ন দেহে পেপে আকৃতির চমৎকার বৃহৎবক্ষগুলোই তাকে আকর্ষণ করেছিলো। এতে করেই কেনো যেনো তার ছোট্ট নুনুটা টান টান হয়েদাঁড়িয়েছিলো। তার নুনুর এই টান টান ভাবটা গোসলের সময়েও হয়ে থাকে, যখন তপার নগ্ন বক্ষেসুপুরীর মতো উঁচু হয়ে থাকা দুটো ছোট স্তন চোখে পরে। কেনো যেনো তখন তপার সেই সুপুরীরমতো স্তন দুটো ধরে দেখতেও ইচ্ছে করে। শুধুমাত্র সুলেখার ভয়েই তা করতে পারেনা।
গোসলের সময় সুলেখার নির্দেশে বাধ্য হয়েই ন্যাংটু হতে হয়। অথচ, এই মুহুর্তে তপারঅনুরোধে প্যান্ট খোলতে কেনো যেনো লজ্জাই বোধ করতে থাকলো সুমন। সুমনের লাজুকতাভাবটা দেখে তপা বললো, কি হলো?
সুমন আমতা আমতা করে বললো, না মানে, এখন প্যান্ট খোলবো কেনো?
তপা বললো, তুমিই না জানতে চাইলে, বাবার নুনুটা সুলেখার কোথায় ঢুকিয়েছিলো? তো,তোমার নুনুটা না দেখালে দেখাবো কি করে?
সুমন তপার নিম্নাঙ্গটার দিকে তাঁকালো একবার। গোসলের সময় তপার এই সমতল নিম্নাঙ্গটাপ্রতিদিনই দেখে। ইদানীং তপার নিম্নাঙ্গে ছাই রং এর এক গুচ্ছ লোম খানিকটা লম্বা লম্বা হয়েউঠেছে। যার জন্যে তার নিম্নাঙ্গটা আরো চমৎকারই লাগে। হঠাৎই তার মনে হলো, তার যেমনি লম্বাএকটা নুনু আছে, তপার নিম্নাঙ্গটা তো তেমন নয়! বরং, তার বদলে তপার নিম্নাঙ্গে ছাই রং এর এইলম্বা লম্বা এক গুচ্ছ লোমগুলোর ঠিক নীচেই একটা কাটা দাগ আছে। যেটাকে সুলেখা মাঝে মাঝেমণি বলেও ডাকে। সুলেখার নিম্নাঙ্গেও তো এমন একটা কাটা দাগ থাকার কথা। তার বাবা বোধ হয়সেই কাটা দাগটার ভেতরেই নুনুটা ঢুকিয়েছিলো। কিন্তু, এতক্ষণ তার মাথায় এটা ঢুকেনি কেনো?সে লাজুকতা গলাতেই বললো, আমি বুঝেছি। আর বলতে হবে না।
তপা চোখ কপালে তুলে বললো, বুঝেছো? কি বুঝেছো?
সুমন আমতা আমতা করেই বললো, ছেলেদের নুনুটা তো লম্বা হয়। কিন্তু তোমার মণিটা দেখেউল্টোই মনে হয়। মনে হয় ওখানে কাটা দাগটায় একটা ছিদ্রও আছে!
তপা মুচকি মুচকি হাসলো। তারপর বললো, বুঝলেই ভালো।
সুমন বললো, আসলে আমি তখন বাবা আর সুলেখাকে পাশ থেকে দেখেছিলাম তো, তাইতখন বুঝতে পারিনি। কিন্তু, মেয়েরা তো ওদিক দিয়ে প্রশ্রাব করে! বাবার ঘেন্যা হয়নি?
তপার বয়স দশ হলেও কেনো যেনো যৌনতার অনেক কিছুই সে বুঝে। কেনোনা, স্কুলেবান্ধবীদের সাথে এসব নিয়ে অনেক আলোচনা হয়। তপা যেমনি সুলেখার সাথে তার বাবার কিংবাদারোয়ান খালেকের গোপন ব্যাপারগুলো জানে, ঠিক তেমনি তার বান্ধবীরাও নিজেদের বাড়ীর বাবামা সহ, অনেক গোপন যৌনতার ঘটনাও জানে। সেসব নিয়ে আলাপ করতে মজাও পায়। হয়তোবাসুমনের বন্ধুরা এই নিয়ে তার সাথে কখনো আলাপ করে না। তাই হয়তো সুমন অনেক কিছুই জানেনা। তা ছাড়া তপার বান্ধবীরা এও বলে থাকে, ছেলেদের বয়স তেরো চৌদ্দ না হলে নাকি যৌনতারব্যাপারগুলো বুঝেই না। তাই তপা সুমনকে বললো, তাই তো বললাম, তুমি আরো একটু বড় হও!তখন মনে হবে, ঘেন্যা করার মতো কোন ব্যাপার না।
তপার কথার আগা মাথা কিছুই বুঝলো না সুমন। তবে, তার মনে হলো, তপা যা বুঝে, একবছরের বড় হয়েও সে তার অনেক কিছুই বুঝতে পারে না। সে শুধু তপার মুখের দিকেই ফ্যাল ফ্যালকরে তাঁকিয়ে রইলো। কি চমৎকার তপার মুখটা! এমন সুন্দর চেহারার মেয়ে খুব কমই আছে বলেমনে হলো সুমনের।
সুমন আবারও তাঁকালো তপার নিম্নাঙ্গের দিকে। এমন চমৎকার চেহারার তপার নিম্নাঙ্গেরমণিটাও হঠাৎ খুবই সুন্দর মনে হলো। যদিও তপা ওই মণিটা দিয়ে প্রশ্রাবই করে, তারপরও দেখতেখুবই চমৎকার! এমন চমৎকার একটা মণি দিয়ে মেয়েরা প্রশ্রাব করলেও তপার মণিটা দেখে খুবএকটা ঘেন্যা লাগলো না সুমনের। বরং, তপার এমন একটা চমৎকার মণিতে তার নিজের নুনুটাওকেনো যেনো ঢুকাতে ইচ্ছে হলো। কিন্তু, এমন একটা ইচ্ছার কথা তপাকে বলে কি করে?
সুমনের চেহারা দেখে তপাও তার মনের অবস্থাটা বুঝতে পারলো। তারও কম ইচ্ছে করেনা,সুমনের নুনুটা মুঠিতে রেখে খেলতে। তার মণিটার ভেতরে সুমনের নুনুটা ঢুকিয়ে দেখতে, কেমনলাগে! কিন্তু, সুমনের যা বুদ্ধি, তা বোধ হয় কখনোই সম্ভব হবে না। তাই সে মন খারাপ করেই খোলেফেলা হাফ প্যান্টটা আবারও পরতে থাকলো।
সুমন হঠাৎই বললো, বাবা সুলেখার ওখানে নুনুটা ঢুকিয়ে বলেছিলো, খুবই নাকি আরাম!তোমার কি সত্যিই তা মনে হয়?
তপা তার পরনের হাফ প্যান্টটা পুরুপুরিই পরে নিয়ে, শুয়ে পরলো। তারপর, রাগ করেইবললো, আমি কি করে বলবো? আমি কি ছেলে নাকি?
সুমন বললো, না মানে, সুলেখাকে দেখে মনে হয়েছিলো, সে খুব কষ্টই পেয়েছে! কষ্ট পেয়েপেয়ে কি অদ্ভুত শব্দ বেড় করেছিলো গলা থেকে। বাবার বোধ হয় সুলেখাকে এমন কষ্ট দেয়া উচিৎহয়নি।
তপা আবারও রাগ করার ভান করে বললো, হয়েছে, তোমাকে আর এসব নিয়ে গবেষনাকরতে হবে না। অনেক রাত হয়েছে। শুয়ে পরো।
সুমন শুয়ে পরলো ঠিকই, কিন্তু তার ঘুম হলো না। তার মনের মাঝে নানান রকমেরই নুতননুতন প্রশ্নের উদ্ভব হতে থাকলো। ছেলেদের নুনু কিংবা মেয়েদের মণি দুটোই তো প্রশ্রাব করারজন্যে! কিন্তু ছেলেদের নুনু লম্বা হয়ে দেহ থেকে বাইরে বেড়িয়ে থাকে। অথচ, মেয়েদের বেলায়উল্টো কেনো? আর সেই উল্টো কাটা ছিদ্রের ভেতরে নুনু ঢুকালে সত্যিই আরাম লাগে নাকি?
সুমনের চিন্তা ভাবনাগুলো ধীরে ধীরে ভিন্ন দিকে মোড় নিতে থাকলো। গোসল করার সময়,সুলেখা যখন তার নুনুটাতে সাবান মাখিয়ে নরোম হাতে মর্দন করতে থাকে, তখন তো আরামইলাগে! আসলে নুনুটা চেপে ধরা থাকলেই তো আরাম লাগে! মেয়েদের মণির কাটা ছিদ্রটাও বোধ হয়টাইট কোন ছিদ্র! মেয়েদের হাতের মুঠোতে থাকলে যদি নুনুতে আরাম পাওয়া যায়, ঠিক তেমনিটাইট মণির ভেতর ঢুকালেও আরাম লাগার কথা! বাবা বোধ হয় সুলেখার মণিতে তার নুনুটা ঢুকিয়েতেমনি আরামই পেয়েছিলো। কিন্তু, সুলেখা তো কষ্টই পেয়েছিলো! তপার এমন চমৎকার মণিটাতেনুনু ঢুকালে তো, সেও খুব কষ্ট পাবে? না না, তপা তার একমাত্র আদরের ছোট বোন। তপাকে কখনোকষ্ট দেয়া যাবে না। সুমন বিছানার উপর শুধু ছটফটই করতে থাকলো। আর প্যান্টের ভেতর নুনুটাতার টান টান হয়েই থাকলো কেনো যেনো।
তপারও ঘুম আসছিলো না। তারপরও সে উবু হয়ে ঘুমের ভান করে পরেছিলো। সুমনেরছটফট ভাবটা সে টের পাচ্ছিলো ঠিকই, তবে তার উপর খুব রাগই হচ্ছিলো। কেনোনা, সত্যিইবোকা একটা ছেলে। বললো, প্যান্টটা খোলতে, তাও করলো না। তপা সুমনের দিকেই পাশ ফিরেশুলো। সুমন মাথা কাৎ করে তপা ঘুমিয়েছে কিনা দেখতে চাইতেই, তপার খোলা চোখেই তার চোখপরলো। সুমনের চোখে চোখ পরতেই, হঠাৎই সুমনের উপর খুব মায়া হলো তপার। সে তার ডানহাতটা বাড়িয়ে, সুমনের প্যান্টের উপর দিয়েই নুনুটা চেপে ধরলো। সুমন তার জন্যে প্রস্তুত ছিলো না।তার দেহটা যেমনি হঠাৎই শিউরে উঠলো, ঠিক তেমনি গলা থেকে শব্দ বেড়িয়ে এলো, আহা কিকরো?
তপা খানিকটা অভিমানী গলাতেই বললো, গোসলের সময় সুলেখা তোমার নুনুটা নিয়ে খেলাকরে, তখন তো কিছুই বলো না। আমি ধরলে এমন ক্ষেপে যাও কেনো?
তপার নরোম হাতের স্পর্শে সুমনের নুনুটা সত্যিই বাড়তি কিছু আনন্দ পায়, যা সুলেখারনরোম হাতের স্পর্শের চাইতেও অনেক মধুর! তারপরও সুমন আমতা আমতা করে বললো, সুলেখানিষেধ করেছে না, আমরা যেনো কারো গায়ে কখনো হাত না দিই!
তপা বললো, এখন তো সুলেখা দেখছে না। তা ছাড়া, সুলেখা নিজে মজা করছে, অথচআমাদেরকে মজা থেকে বিরত রাখার কোন মানেই হয় না!
সুমন অবাক গলায় বললো, মজা?
তপা বললো, তুমি আমার বুক ছুয়ে মজা পাও না?
সুমন আমতা আমতা করেই বললো, হুম পাই!
তপা সুমনের নুনুটা মুক্ত করে, উঠে বসলো হঠাৎই। তারপর, খুব আগ্রহ করেই বললো,আমার বুক তোমাকে ছুতে দেবো। তোমার নুনুটা আমাকে ধরতে দেবে?
সুমন বললো, ধরলেই তো এখন!
তপা বললো, না, ওভাবে না। তুমি প্যান্ট খোলার পর। আমিও আমার গেন্জিটা খোলে ফেলছি।
এই বলে তপা তার পরনের গেন্জিটা খোলে ফেললো। গোসলের সময় তপার নগ্ন দেহটাপ্রতিদিনই চোখে পরে সুমনের। তারপরও তপার বুকে কি অদ্ভুত এক সুন্দর লুকিয়ে আছে বুঝতেপারেনা সুমন! যতই দেখে ততই অবাক হয়, ভালো লাগে এই সুপুরীর মতো দুটো স্তন! তার খুবইলোভ হলো তপার সুপুরীর মতো ছোট ছোট স্তন দুটো টিপে ধরতে, যা সুলেখার ভয়ে গোসলেরসময় কখনোই পারে না। সেই লোভেই সে পরনের প্যান্টটা খোলে উঠে বসলো।
তপার উর্ধাংগ নগ্ন আর সুমনের নিম্নাংগ নগ্ন! তপা বললো, তোমার গেন্জিটাও খোলে ফেলো।আমিও আমার হাফ প্যান্টটা খোলে ফেলি। তাহলে দেখবে সুন্দর একটা পরিবেশ তৈরী হবে!
অবুঝ দুটি কিশোর কিশোরী! যৌনতার অনেক কিছুই হয়তো তারা জানেনা। অথচ,কৌতুহলের বশেই দুজনে পুরুপুরি নগ্ন হয়ে সামনা সামনি বসে রইলো। সুমন তপার নগ্ন বুকেরদিকে হাত বাড়াতে যেতেই তপা বললো, থামো থামো! আরো কিছু পরিবেশ তৈরী করতে হবে!
সুলেখা পরিমল বাবুর সাথে শেষ মজাটা করেই নীচে নেমে যাচ্ছিলো। তপা আর সুমনের ঘরেআলাপের শব্দটা তার কানে এলো। সে নগ্ন দেহেই তপা আর সুমনের শোবার ঘরে এসে ঢুকলো।অবাক হয়ে দেখলো, তপা আর সুমন নগ্ন দেহে বিছানার উপর সামনা সামনি বসে আছে। সে কঠিনগলাতেই বললো, কি ব্যাপার? তোমরা ন্যাংটু কেনো?
সুমন ভয়ে তাড়াহুড়া করেই তার প্যান্টটা খোঁজতে থাকলো। অথচ, তপা তিরস্কারেরগলাতেই বললো, তুমি পারো, আমরা পারি না?
হঠাৎ তপা আর সুমনের শোবার ঘরে আলাপের শব্দ শুনেই ঢুকে পরেছিলো সুলেখা। নিজদেহের নগ্নতার কথা মনেই ছিলো না। হঠাৎই নিজের দেহের নগ্নতাটা অনুভব করলো সে। খানিকটালাজুকতা নিয়ে কোমল গলাতেই বললো, কিন্তু, ওরকম ন্যাংটু হয়ে কি করছো?
তপা সত্যিই বুদ্ধিমতী। সে বললো, ঘুম আসছিলো না বলে এমনিতেই গলপো করছিলাম।
সুলেখা একটা লম্বা হাই তুলে বললো, অনেক রাত হয়েছে! পোষাক পরে শুয়ে পরো!
তপা মনে মনে বললো, তোমার আবার অনেক রাত! এখন তো তোমার ঘরে দারোয়ানখালেকই আসার কথা!
তবে মুখে বললো, ঠিক আছে!
ততক্ষনে সুমন তার প্যান্টটা পরে নিয়েছে। সুলেখা তপাকে লক্ষ্য করেই বললো, তুমি আবারন্যাংটু হয়ে বসে আছো কেনো? পোষাক গুলো পরে নাও!
এই বলে সুলেখা বেড়িয়ে যেতে থাকলো অলস পায়ে, তার চমৎকার পেপে তুল্য বক্ষ যুগলদোলিয়ে দোলিয়ে।
তপা অনেক কষ্ট করেই মজা করার একটা পরিবেশ তৈরী করতে চেয়েছিলো। সুলেখা এসেযেনো সব ভন্ডুল করে দিলো। তার মনটাই খারাপ হয়ে গেলো।
সুমন অবাক হয়ে বললো, হাফ প্যান্ট খোলতে হবে কেনো?
তপা বললো, আহা খোলোই না! বলছি।
কিছুক্ষণ আগে সুলেখার সাথে তার বাবা কি কি করেছে কিছুই বুঝেনি সুমন। এমন একটা বয়সেতার বুঝার কথাও না। যতদূর মনে হয়েছিলো, তার বাবার নুনুটা সুলেখার পাছার দিকে কিছুক্ষণঠুকাঠুকি করেছে শুধু। এতে করে তার বাবা কি মজা পেয়েছিলো কিছুই বুঝেনি সুমন। আর, তা দেখেএগারো বছর বয়সের সুমনের মনে বিন্দুমাত্রও যৌন জাতীয়
ব্যাপারগুলো অনুভূত হয়নি। তবে, সুলেখার নগ্ন দেহে পেপে আকৃতির চমৎকার বৃহৎবক্ষগুলোই তাকে আকর্ষণ করেছিলো। এতে করেই কেনো যেনো তার ছোট্ট নুনুটা টান টান হয়েদাঁড়িয়েছিলো। তার নুনুর এই টান টান ভাবটা গোসলের সময়েও হয়ে থাকে, যখন তপার নগ্ন বক্ষেসুপুরীর মতো উঁচু হয়ে থাকা দুটো ছোট স্তন চোখে পরে। কেনো যেনো তখন তপার সেই সুপুরীরমতো স্তন দুটো ধরে দেখতেও ইচ্ছে করে। শুধুমাত্র সুলেখার ভয়েই তা করতে পারেনা।
গোসলের সময় সুলেখার নির্দেশে বাধ্য হয়েই ন্যাংটু হতে হয়। অথচ, এই মুহুর্তে তপারঅনুরোধে প্যান্ট খোলতে কেনো যেনো লজ্জাই বোধ করতে থাকলো সুমন। সুমনের লাজুকতাভাবটা দেখে তপা বললো, কি হলো?
সুমন আমতা আমতা করে বললো, না মানে, এখন প্যান্ট খোলবো কেনো?
তপা বললো, তুমিই না জানতে চাইলে, বাবার নুনুটা সুলেখার কোথায় ঢুকিয়েছিলো? তো,তোমার নুনুটা না দেখালে দেখাবো কি করে?
সুমন তপার নিম্নাঙ্গটার দিকে তাঁকালো একবার। গোসলের সময় তপার এই সমতল নিম্নাঙ্গটাপ্রতিদিনই দেখে। ইদানীং তপার নিম্নাঙ্গে ছাই রং এর এক গুচ্ছ লোম খানিকটা লম্বা লম্বা হয়েউঠেছে। যার জন্যে তার নিম্নাঙ্গটা আরো চমৎকারই লাগে। হঠাৎই তার মনে হলো, তার যেমনি লম্বাএকটা নুনু আছে, তপার নিম্নাঙ্গটা তো তেমন নয়! বরং, তার বদলে তপার নিম্নাঙ্গে ছাই রং এর এইলম্বা লম্বা এক গুচ্ছ লোমগুলোর ঠিক নীচেই একটা কাটা দাগ আছে। যেটাকে সুলেখা মাঝে মাঝেমণি বলেও ডাকে। সুলেখার নিম্নাঙ্গেও তো এমন একটা কাটা দাগ থাকার কথা। তার বাবা বোধ হয়সেই কাটা দাগটার ভেতরেই নুনুটা ঢুকিয়েছিলো। কিন্তু, এতক্ষণ তার মাথায় এটা ঢুকেনি কেনো?সে লাজুকতা গলাতেই বললো, আমি বুঝেছি। আর বলতে হবে না।
তপা চোখ কপালে তুলে বললো, বুঝেছো? কি বুঝেছো?
সুমন আমতা আমতা করেই বললো, ছেলেদের নুনুটা তো লম্বা হয়। কিন্তু তোমার মণিটা দেখেউল্টোই মনে হয়। মনে হয় ওখানে কাটা দাগটায় একটা ছিদ্রও আছে!
তপা মুচকি মুচকি হাসলো। তারপর বললো, বুঝলেই ভালো।
সুমন বললো, আসলে আমি তখন বাবা আর সুলেখাকে পাশ থেকে দেখেছিলাম তো, তাইতখন বুঝতে পারিনি। কিন্তু, মেয়েরা তো ওদিক দিয়ে প্রশ্রাব করে! বাবার ঘেন্যা হয়নি?
তপার বয়স দশ হলেও কেনো যেনো যৌনতার অনেক কিছুই সে বুঝে। কেনোনা, স্কুলেবান্ধবীদের সাথে এসব নিয়ে অনেক আলোচনা হয়। তপা যেমনি সুলেখার সাথে তার বাবার কিংবাদারোয়ান খালেকের গোপন ব্যাপারগুলো জানে, ঠিক তেমনি তার বান্ধবীরাও নিজেদের বাড়ীর বাবামা সহ, অনেক গোপন যৌনতার ঘটনাও জানে। সেসব নিয়ে আলাপ করতে মজাও পায়। হয়তোবাসুমনের বন্ধুরা এই নিয়ে তার সাথে কখনো আলাপ করে না। তাই হয়তো সুমন অনেক কিছুই জানেনা। তা ছাড়া তপার বান্ধবীরা এও বলে থাকে, ছেলেদের বয়স তেরো চৌদ্দ না হলে নাকি যৌনতারব্যাপারগুলো বুঝেই না। তাই তপা সুমনকে বললো, তাই তো বললাম, তুমি আরো একটু বড় হও!তখন মনে হবে, ঘেন্যা করার মতো কোন ব্যাপার না।
তপার কথার আগা মাথা কিছুই বুঝলো না সুমন। তবে, তার মনে হলো, তপা যা বুঝে, একবছরের বড় হয়েও সে তার অনেক কিছুই বুঝতে পারে না। সে শুধু তপার মুখের দিকেই ফ্যাল ফ্যালকরে তাঁকিয়ে রইলো। কি চমৎকার তপার মুখটা! এমন সুন্দর চেহারার মেয়ে খুব কমই আছে বলেমনে হলো সুমনের।
সুমন আবারও তাঁকালো তপার নিম্নাঙ্গের দিকে। এমন চমৎকার চেহারার তপার নিম্নাঙ্গেরমণিটাও হঠাৎ খুবই সুন্দর মনে হলো। যদিও তপা ওই মণিটা দিয়ে প্রশ্রাবই করে, তারপরও দেখতেখুবই চমৎকার! এমন চমৎকার একটা মণি দিয়ে মেয়েরা প্রশ্রাব করলেও তপার মণিটা দেখে খুবএকটা ঘেন্যা লাগলো না সুমনের। বরং, তপার এমন একটা চমৎকার মণিতে তার নিজের নুনুটাওকেনো যেনো ঢুকাতে ইচ্ছে হলো। কিন্তু, এমন একটা ইচ্ছার কথা তপাকে বলে কি করে?
সুমনের চেহারা দেখে তপাও তার মনের অবস্থাটা বুঝতে পারলো। তারও কম ইচ্ছে করেনা,সুমনের নুনুটা মুঠিতে রেখে খেলতে। তার মণিটার ভেতরে সুমনের নুনুটা ঢুকিয়ে দেখতে, কেমনলাগে! কিন্তু, সুমনের যা বুদ্ধি, তা বোধ হয় কখনোই সম্ভব হবে না। তাই সে মন খারাপ করেই খোলেফেলা হাফ প্যান্টটা আবারও পরতে থাকলো।
সুমন হঠাৎই বললো, বাবা সুলেখার ওখানে নুনুটা ঢুকিয়ে বলেছিলো, খুবই নাকি আরাম!তোমার কি সত্যিই তা মনে হয়?
তপা তার পরনের হাফ প্যান্টটা পুরুপুরিই পরে নিয়ে, শুয়ে পরলো। তারপর, রাগ করেইবললো, আমি কি করে বলবো? আমি কি ছেলে নাকি?
সুমন বললো, না মানে, সুলেখাকে দেখে মনে হয়েছিলো, সে খুব কষ্টই পেয়েছে! কষ্ট পেয়েপেয়ে কি অদ্ভুত শব্দ বেড় করেছিলো গলা থেকে। বাবার বোধ হয় সুলেখাকে এমন কষ্ট দেয়া উচিৎহয়নি।
তপা আবারও রাগ করার ভান করে বললো, হয়েছে, তোমাকে আর এসব নিয়ে গবেষনাকরতে হবে না। অনেক রাত হয়েছে। শুয়ে পরো।
সুমন শুয়ে পরলো ঠিকই, কিন্তু তার ঘুম হলো না। তার মনের মাঝে নানান রকমেরই নুতননুতন প্রশ্নের উদ্ভব হতে থাকলো। ছেলেদের নুনু কিংবা মেয়েদের মণি দুটোই তো প্রশ্রাব করারজন্যে! কিন্তু ছেলেদের নুনু লম্বা হয়ে দেহ থেকে বাইরে বেড়িয়ে থাকে। অথচ, মেয়েদের বেলায়উল্টো কেনো? আর সেই উল্টো কাটা ছিদ্রের ভেতরে নুনু ঢুকালে সত্যিই আরাম লাগে নাকি?
সুমনের চিন্তা ভাবনাগুলো ধীরে ধীরে ভিন্ন দিকে মোড় নিতে থাকলো। গোসল করার সময়,সুলেখা যখন তার নুনুটাতে সাবান মাখিয়ে নরোম হাতে মর্দন করতে থাকে, তখন তো আরামইলাগে! আসলে নুনুটা চেপে ধরা থাকলেই তো আরাম লাগে! মেয়েদের মণির কাটা ছিদ্রটাও বোধ হয়টাইট কোন ছিদ্র! মেয়েদের হাতের মুঠোতে থাকলে যদি নুনুতে আরাম পাওয়া যায়, ঠিক তেমনিটাইট মণির ভেতর ঢুকালেও আরাম লাগার কথা! বাবা বোধ হয় সুলেখার মণিতে তার নুনুটা ঢুকিয়েতেমনি আরামই পেয়েছিলো। কিন্তু, সুলেখা তো কষ্টই পেয়েছিলো! তপার এমন চমৎকার মণিটাতেনুনু ঢুকালে তো, সেও খুব কষ্ট পাবে? না না, তপা তার একমাত্র আদরের ছোট বোন। তপাকে কখনোকষ্ট দেয়া যাবে না। সুমন বিছানার উপর শুধু ছটফটই করতে থাকলো। আর প্যান্টের ভেতর নুনুটাতার টান টান হয়েই থাকলো কেনো যেনো।
তপারও ঘুম আসছিলো না। তারপরও সে উবু হয়ে ঘুমের ভান করে পরেছিলো। সুমনেরছটফট ভাবটা সে টের পাচ্ছিলো ঠিকই, তবে তার উপর খুব রাগই হচ্ছিলো। কেনোনা, সত্যিইবোকা একটা ছেলে। বললো, প্যান্টটা খোলতে, তাও করলো না। তপা সুমনের দিকেই পাশ ফিরেশুলো। সুমন মাথা কাৎ করে তপা ঘুমিয়েছে কিনা দেখতে চাইতেই, তপার খোলা চোখেই তার চোখপরলো। সুমনের চোখে চোখ পরতেই, হঠাৎই সুমনের উপর খুব মায়া হলো তপার। সে তার ডানহাতটা বাড়িয়ে, সুমনের প্যান্টের উপর দিয়েই নুনুটা চেপে ধরলো। সুমন তার জন্যে প্রস্তুত ছিলো না।তার দেহটা যেমনি হঠাৎই শিউরে উঠলো, ঠিক তেমনি গলা থেকে শব্দ বেড়িয়ে এলো, আহা কিকরো?
তপা খানিকটা অভিমানী গলাতেই বললো, গোসলের সময় সুলেখা তোমার নুনুটা নিয়ে খেলাকরে, তখন তো কিছুই বলো না। আমি ধরলে এমন ক্ষেপে যাও কেনো?
তপার নরোম হাতের স্পর্শে সুমনের নুনুটা সত্যিই বাড়তি কিছু আনন্দ পায়, যা সুলেখারনরোম হাতের স্পর্শের চাইতেও অনেক মধুর! তারপরও সুমন আমতা আমতা করে বললো, সুলেখানিষেধ করেছে না, আমরা যেনো কারো গায়ে কখনো হাত না দিই!
তপা বললো, এখন তো সুলেখা দেখছে না। তা ছাড়া, সুলেখা নিজে মজা করছে, অথচআমাদেরকে মজা থেকে বিরত রাখার কোন মানেই হয় না!
সুমন অবাক গলায় বললো, মজা?
তপা বললো, তুমি আমার বুক ছুয়ে মজা পাও না?
সুমন আমতা আমতা করেই বললো, হুম পাই!
তপা সুমনের নুনুটা মুক্ত করে, উঠে বসলো হঠাৎই। তারপর, খুব আগ্রহ করেই বললো,আমার বুক তোমাকে ছুতে দেবো। তোমার নুনুটা আমাকে ধরতে দেবে?
সুমন বললো, ধরলেই তো এখন!
তপা বললো, না, ওভাবে না। তুমি প্যান্ট খোলার পর। আমিও আমার গেন্জিটা খোলে ফেলছি।
এই বলে তপা তার পরনের গেন্জিটা খোলে ফেললো। গোসলের সময় তপার নগ্ন দেহটাপ্রতিদিনই চোখে পরে সুমনের। তারপরও তপার বুকে কি অদ্ভুত এক সুন্দর লুকিয়ে আছে বুঝতেপারেনা সুমন! যতই দেখে ততই অবাক হয়, ভালো লাগে এই সুপুরীর মতো দুটো স্তন! তার খুবইলোভ হলো তপার সুপুরীর মতো ছোট ছোট স্তন দুটো টিপে ধরতে, যা সুলেখার ভয়ে গোসলেরসময় কখনোই পারে না। সেই লোভেই সে পরনের প্যান্টটা খোলে উঠে বসলো।
তপার উর্ধাংগ নগ্ন আর সুমনের নিম্নাংগ নগ্ন! তপা বললো, তোমার গেন্জিটাও খোলে ফেলো।আমিও আমার হাফ প্যান্টটা খোলে ফেলি। তাহলে দেখবে সুন্দর একটা পরিবেশ তৈরী হবে!
অবুঝ দুটি কিশোর কিশোরী! যৌনতার অনেক কিছুই হয়তো তারা জানেনা। অথচ,কৌতুহলের বশেই দুজনে পুরুপুরি নগ্ন হয়ে সামনা সামনি বসে রইলো। সুমন তপার নগ্ন বুকেরদিকে হাত বাড়াতে যেতেই তপা বললো, থামো থামো! আরো কিছু পরিবেশ তৈরী করতে হবে!
সুলেখা পরিমল বাবুর সাথে শেষ মজাটা করেই নীচে নেমে যাচ্ছিলো। তপা আর সুমনের ঘরেআলাপের শব্দটা তার কানে এলো। সে নগ্ন দেহেই তপা আর সুমনের শোবার ঘরে এসে ঢুকলো।অবাক হয়ে দেখলো, তপা আর সুমন নগ্ন দেহে বিছানার উপর সামনা সামনি বসে আছে। সে কঠিনগলাতেই বললো, কি ব্যাপার? তোমরা ন্যাংটু কেনো?
সুমন ভয়ে তাড়াহুড়া করেই তার প্যান্টটা খোঁজতে থাকলো। অথচ, তপা তিরস্কারেরগলাতেই বললো, তুমি পারো, আমরা পারি না?
হঠাৎ তপা আর সুমনের শোবার ঘরে আলাপের শব্দ শুনেই ঢুকে পরেছিলো সুলেখা। নিজদেহের নগ্নতার কথা মনেই ছিলো না। হঠাৎই নিজের দেহের নগ্নতাটা অনুভব করলো সে। খানিকটালাজুকতা নিয়ে কোমল গলাতেই বললো, কিন্তু, ওরকম ন্যাংটু হয়ে কি করছো?
তপা সত্যিই বুদ্ধিমতী। সে বললো, ঘুম আসছিলো না বলে এমনিতেই গলপো করছিলাম।
সুলেখা একটা লম্বা হাই তুলে বললো, অনেক রাত হয়েছে! পোষাক পরে শুয়ে পরো!
তপা মনে মনে বললো, তোমার আবার অনেক রাত! এখন তো তোমার ঘরে দারোয়ানখালেকই আসার কথা!
তবে মুখে বললো, ঠিক আছে!
ততক্ষনে সুমন তার প্যান্টটা পরে নিয়েছে। সুলেখা তপাকে লক্ষ্য করেই বললো, তুমি আবারন্যাংটু হয়ে বসে আছো কেনো? পোষাক গুলো পরে নাও!
এই বলে সুলেখা বেড়িয়ে যেতে থাকলো অলস পায়ে, তার চমৎকার পেপে তুল্য বক্ষ যুগলদোলিয়ে দোলিয়ে।
তপা অনেক কষ্ট করেই মজা করার একটা পরিবেশ তৈরী করতে চেয়েছিলো। সুলেখা এসেযেনো সব ভন্ডুল করে দিলো। তার মনটাই খারাপ হয়ে গেলো।
No comments:
Post a Comment